আবেদন করেও মেলেনি রেলের অনুমতি। বাতিল হয়েছিল নির্ধারিত ট্রেন। একাধিক বিমানও বাতিল করা হয়েছিল। তা সত্ত্বেও বাসে করেও দিল্লীতে তৃণমূলের প্রতিবাদী কর্মসূচিতে এসেছেন বাংলার বঞ্চিত মানুষ। মঙ্গলবার, যন্তরমন্তরে তৃণমূলের সমাবেশে তাঁদেরই কৃতজ্ঞতা জানালেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কর ভট্টাচার্য। তৃণাঙ্কুরের কথায়, টলমল করছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর চেয়ার।
এদিন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ন্যায্য পাওনার দাবি জানিয়েছেন। ২০২০-র পর থেকে ৬৫ লক্ষ মানুষ ১০০ দিনের আওতাভুক্ত। প্রধানমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে র সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করা হয়েছে। ১০০ দিনের টাকা বাংলা যাতে না পায় তার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বিজেপি। দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারেনি এজেন্সি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই আন্দোলন শুরু হয়েছে। দাবি আদায় না হলে, এই আন্দোলন বৃহত্তর হবে বলেই স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি।