সম্প্রতিই কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে এসেছে বিপুল জয়। সেই সাফল্যকে মূলধন করেই এবার মধ্যপ্রদেশ দখলের লক্ষ্য কোমর বেঁধে নামছে কংগ্রেস। চলতি বছরের শেষেই মধ্যপ্রদেশ-সহ চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মধ্যপ্রদেশে বিশেষ নজর রয়েছে হাত শিবিরের। সূত্রের খবর, আগামী মাসের শুরুতেই মধ্যপ্রদেশ দখলের লক্ষ্যে নামছ কংগ্রেস। ১২ই জুন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর একগুচ্ছ কর্মসূচি দিয়ে শুরু হচ্ছে কংগ্রেস মিশন মধ্যপ্রদেশ। ওইদিন জব্বলপুরে নর্মদায় স্নান করে প্রচারে নামবেন প্রিয়াঙ্কা। একটি জনসভা এবং রোড’শোও করবেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক।
প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রদেশে এবার ভাল ফল করার ব্যাপারে আশাবাদী কংগ্রেস। কমলনাথ, দিগ্বিজয় সিংয়ের মতো স্থানীয় নেতারাও বেশ শক্তিশালী। তাছাড়া বিজেপিতে শিবরাজ চৌহান, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার গোষ্ঠীকোন্দলও সুবিদিত। এই মধ্যপ্রদেশে ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে একক বৃহত্তম দল হয়েছিল কংগ্রেসই। কমল নাথকে মুখ্যমন্ত্রী করে সরকারও গড়ে হাত শিবির। কিন্তু পরবর্তীকালে ২০ জন বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। কোভিডের সময় রাতারাতি সরকার বদলে যায়। সেটা নিয়েও মধ্যপ্রদেশবাসীর মনে জমে রয়েছে অসন্তোষ। সেই ক্ষোভকে কাজে লাগাতে একাধিক প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছে হাত শিবির। ইতিমধ্যেই দলের তরফে জানানো হয়েছে, ক্ষমতায় ফিরলে বিনামূল্যে ১০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। তার পরের ১০০ ইউনিটের জন্য মাত্র ১০০ টাকা দিতে হবে মধ্যপ্রদেশবাসীকে। এছাড়াও ৫০০ টাকায় গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের জন্য প্রত্যেক মাসে দেড় হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার ঘোষণা করেছে হাত শিবির। প্রিয়াঙ্কাকে সামনে রেখে প্রচার শুরু কংগ্রেসের
সম্প্রতিই কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে এসেছে বিপুল জয়। সেই সাফল্যকে মূলধন করেই এবার মধ্যপ্রদেশ দখলের লক্ষ্য কোমর বেঁধে নামছে কংগ্রেস। চলতি বছরের শেষেই মধ্যপ্রদেশ-সহ চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মধ্যপ্রদেশে বিশেষ নজর রয়েছে হাত শিবিরের। সূত্রের খবর, আগামী মাসের শুরুতেই মধ্যপ্রদেশ দখলের লক্ষ্যে নামছ কংগ্রেস। ১২ই জুন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর একগুচ্ছ কর্মসূচি দিয়ে শুরু হচ্ছে কংগ্রেস মিশন মধ্যপ্রদেশ। ওইদিন জব্বলপুরে নর্মদায় স্নান করে প্রচারে নামবেন প্রিয়াঙ্কা। একটি জনসভা এবং রোড’শোও করবেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক।
প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রদেশে এবার ভাল ফল করার ব্যাপারে আশাবাদী কংগ্রেস। কমলনাথ, দিগ্বিজয় সিংয়ের মতো স্থানীয় নেতারাও বেশ শক্তিশালী। তাছাড়া বিজেপিতে শিবরাজ চৌহান, কৈলাস বিজয়বর্গীয়, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার গোষ্ঠীকোন্দলও সুবিদিত। এই মধ্যপ্রদেশে ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে একক বৃহত্তম দল হয়েছিল কংগ্রেসই। কমল নাথকে মুখ্যমন্ত্রী করে সরকারও গড়ে হাত শিবির। কিন্তু পরবর্তীকালে ২০ জন বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। কোভিডের সময় রাতারাতি সরকার বদলে যায়। সেটা নিয়েও মধ্যপ্রদেশবাসীর মনে জমে রয়েছে অসন্তোষ। সেই ক্ষোভকে কাজে লাগাতে একাধিক প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছে হাত শিবির। ইতিমধ্যেই দলের তরফে জানানো হয়েছে, ক্ষমতায় ফিরলে বিনামূল্যে ১০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। তার পরের ১০০ ইউনিটের জন্য মাত্র ১০০ টাকা দিতে হবে মধ্যপ্রদেশবাসীকে। এছাড়াও ৫০০ টাকায় গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের জন্য প্রত্যেক মাসে দেড় হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার ঘোষণা করেছে হাত শিবির।