তাঁর ছিটেবেড়ার ঘর। তাই আবাস যোজনায় বাড়ি পাওয়ার দাবিদার তিনিও। কিন্তু অন্যের ঘরের বন্দোবস্ত করে দেওয়ার কাজেই ব্রতী হয়েছেন মালঞ্চা গ্রামের তৃণমূল কর্মী রাখি ধাড়া। কারণ তিনি কাটোয়া ২ ব্লকের সিঙ্গি পঞ্চায়েতের উপপ্রধান। রাখির ছেলে নাইনে পড়ে। মেয়েটা সবে ক্লাস থ্রি। স্বামী কাজ করে দিন মজুরের। ফলে সংসারে বৈভবের ব নেই। কিন্তু তাঁর গর্ব রয়েছে। তা নিয়েই রাখি খোঁজেন, তাঁর চেয়েও যাঁরা গরিব তাঁরা যেন ঘর পান। আবার, এখন অনেক জায়গায় দেখা যায় স্ত্রী পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান হলে স্বামী সমান্তরালভাবে ঠিকাদারি করে ফুলেফেঁপে উঠছেন। এক্ষেত্রে রাখির স্বামীও ব্যতিক্রম। তিনি এখনও দিনমজুর। যা দৃষ্টান্তই বটে।
