আজ, শুক্রবার হতে চলেছে রাজ্যসভার নির্বাচন। আগামী মাসেই দেশের রাষ্ট্রপতির নির্বাচন রয়েছে। তার আগে এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিমধ্য়েই ৪১ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। আজ লড়াই হবে মোট ১৬টি শূন্যপদ পূরণের জন্য। মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, রাজস্থান ও হরিয়ানা মিলিয়ে এই ১৬টি শূন্য়পদে নির্বাচন হতে চলেছে।
১৫টি রাজ্য মিলিয়ে রাজ্যসভায় মোট ৫৭টি আসন রয়েছে। এরমধ্য়ে ২৩টি আসনই কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপির দখলে রয়েছে। কংগ্রেসের হাতে রয়েছে ৮টি আসন। বাকি আসনগুলি অন্যান্য রাজনৈতিক দলের দখলে রয়েছে। জুন থেকে অগস্ট মাসের মধ্যে রাজ্যসভার যে সকল সদস্যরা অবসর গ্রহণ করছেন, সেই শূন্যপদগুলি পূরণের জন্যই এই নির্বাচন হতে চলেছে।
চলতি বছরে রাজ্য়সভা থেকে যারা অবসর গ্রহণ করছেন, তারা হলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পিযূষ গয়াল, মুখতার আব্বাস নাকভি, কংগ্রেসের অম্বিকা সোনি, জয়রাম রমেশ, কপিল সিব্বল, সতীশ চন্দ্র মিশ্র প্রমুখ। সংসদের উচ্চকক্ষে মোট ২৪৫ সদস্য রয়েছেন। এরমধ্যে বিজেপির ৯৫ জন সাংসদ ও কংগ্রেসের ২৯ জন সাংসদ রয়েছেন।
মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, রাজস্থান ও হরিয়ানা মিলিয়ে মোট ১৬টি আসনের জন্য নির্বাচন হবে। এছাড়া পঞ্জাব, হরিয়ানা, ছত্তীসগঢ়, উত্তরাখণ্ড ও তেলঙ্গানাতেও একটি বা দুটি করে আসন ফাঁকা রয়েছে। এরমধ্যে জোর লড়াই হতে চলেছে মূলত রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রেই। সেখানে ‘বিধায়ক চুরি’র ভয়ে নির্বাচনের আগেই বিধায়কদের রিসর্ট বন্দি করা হয়েছে।
Read: ঘুরে দাঁড়ানোই লক্ষ্য – রাহুলের ইডি হাজিরায় মিছিলে হাঁটবেন কংগ্রেস নেতারা
Twitter: ঘুরে দাঁড়ানোই লক্ষ্য – রাহুলের ইডি হাজিরায় মিছিলে হাঁটবেন কংগ্রেস নেতারা
Rajyo Sabha Election