বাড়ছে অনলাইন প্রতারণার ঘটনা। এসএমএসের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকার টোপ দিয়ে হাতানো হচ্ছে ব্যাঙ্কের টাকা! বিশেষত শিশু-কিশোরদের মধ্যে প্রযুক্তির আসক্তিকে কাজে লাগাচ্ছে প্রতারকরা। না বুঝে ফাঁদে পা বাড়াচ্ছে অনেকেই। তাই এবার শিশু-কিশোরদের মধ্যে সাইবার ক্রাইমের পাঠ শেখাতে উদ্যোগী লালবাজার। কলকাতা পুলিশের নয়া উদ্যোগে বাচ্চাদের বোঝানো হবে, কীভাবে রক্ষা পাওয়া যাবে অনলাইন প্রতারণার ফাঁদ থেকে।
পাশাপাশি করোনার কারণে অনলাইন পড়াশুনায় অভ্যস্থ হয়ে উঠেছিল পড়ুয়ারা। হাতে হাতে ঘুরত স্মার্টফোন। বেশি সময় স্মার্টফোনেই সময় কাটাতো বাচ্চারা। আর তাতেই প্রতারকরা প্রতারণার জন্য টার্গেট করত পড়ুয়াদের। সেই ফাঁদে পাও গলিয়েছে অনেকে।
শহরের সমস্ত থানাকে তাঁদের এক্তিয়ারে থাকা স্কুলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার নির্দেশ দিয়েছে লালবাজার। এমনকি স্কুল থেকে যাঁরা এই অধিবেশনে স্কুলের প্রতিনিধিত্ব করবেন তাঁদের নাম সহ বিস্তারিত তথ্য জমা দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই সচেতনতামূলক অভিযানটি মূলত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত জালিয়াতির ওপর দৃষ্টি রেখে করা হবে। দেওয়া হবে বিভিন্ন বিধিমালা। যা ভবিষ্যতে বাচ্চাদের ও তার অভিভাবকদের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে।
তবে সরাসরি বাচ্চাদের এই পাঠ দেওয়া হবে না। এই জন্য কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে শহরের স্কুলগুলো থেকে দু’একজন শিক্ষকদের নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁদের জন্য একটি অধিবেশনের আয়োজন করছে লালবাজারের সাইবার সেল। সেখানেই অনলাইন প্রতারণা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও শিক্ষা দেওয়া হবে। তাঁদের মাধ্যমেই স্কুলে স্কুলে স্পেশাল ক্লাসের মাধ্যম সচেতনতা বাড়ানোর কাজ চলবে।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে যে, এখনও পর্যন্ত এই অনলাইন প্রতারণা বা ব্যাঙ্ক জালিয়াতির ঘটনার যত অভিযোগ জমা পড়েছে তার মধ্যে অনেক ক্ষেত্রেই তরুণ প্রজন্ম এই অপরাধের শিকার হচ্ছে। পাশাপাশি, সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানি ঘটেছে।
লালবাজার সূত্রে খবর, এই অনলাইন প্রতারণা বা ব্যাঙ্ক জালিয়াতি গত দেড় বছরে বেশি বেড়েছে। করোনার আসার আগে অবধি এত অপরাধ সামনে আসেনি। যার কারণ হিসেবে অনলাইন লেনদেনকেই তুলে ধরা হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে বেড়েছে অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে লেনদেন। আর সেই সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে প্রতারকরা।
বাড়ছে অনলাইন প্রতারণার ঘটনা। এসএমএসের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকার টোপ দিয়ে হাতানো হচ্ছে ব্যাঙ্কের টাকা! বিশেষত শিশু-কিশোরদের মধ্যে প্রযুক্তির আসক্তিকে কাজে লাগাচ্ছে প্রতারকরা। না বুঝে ফাঁদে পা বাড়াচ্ছে অনেকেই। তাই এবার শিশু-কিশোরদের মধ্যে সাইবার ক্রাইমের পাঠ শেখাতে উদ্যোগী লালবাজার। কলকাতা পুলিশের নয়া উদ্যোগে বাচ্চাদের বোঝানো হবে, কীভাবে রক্ষা পাওয়া যাবে অনলাইন প্রতারণার ফাঁদ থেকে।
পাশাপাশি করোনার কারণে অনলাইন পড়াশুনায় অভ্যস্থ হয়ে উঠেছিল পড়ুয়ারা। হাতে হাতে ঘুরত স্মার্টফোন। বেশি সময় স্মার্টফোনেই সময় কাটাতো বাচ্চারা। আর তাতেই প্রতারকরা প্রতারণার জন্য টার্গেট করত পড়ুয়াদের। সেই ফাঁদে পাও গলিয়েছে অনেকে।
শহরের সমস্ত থানাকে তাঁদের এক্তিয়ারে থাকা স্কুলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার নির্দেশ দিয়েছে লালবাজার। এমনকি স্কুল থেকে যাঁরা এই অধিবেশনে স্কুলের প্রতিনিধিত্ব করবেন তাঁদের নাম সহ বিস্তারিত তথ্য জমা দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই সচেতনতামূলক অভিযানটি মূলত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত জালিয়াতির ওপর দৃষ্টি রেখে করা হবে। দেওয়া হবে বিভিন্ন বিধিমালা। যা ভবিষ্যতে বাচ্চাদের ও তার অভিভাবকদের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে।
তবে সরাসরি বাচ্চাদের এই পাঠ দেওয়া হবে না। এই জন্য কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে শহরের স্কুলগুলো থেকে দু’একজন শিক্ষকদের নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁদের জন্য একটি অধিবেশনের আয়োজন করছে লালবাজারের সাইবার সেল। সেখানেই অনলাইন প্রতারণা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও শিক্ষা দেওয়া হবে। তাঁদের মাধ্যমেই স্কুলে স্কুলে স্পেশাল ক্লাসের মাধ্যম সচেতনতা বাড়ানোর কাজ চলবে।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে যে, এখনও পর্যন্ত এই অনলাইন প্রতারণা বা ব্যাঙ্ক জালিয়াতির ঘটনার যত অভিযোগ জমা পড়েছে তার মধ্যে অনেক ক্ষেত্রেই তরুণ প্রজন্ম এই অপরাধের শিকার হচ্ছে। পাশাপাশি, সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানি ঘটেছে।
লালবাজার সূত্রে খবর, এই অনলাইন প্রতারণা বা ব্যাঙ্ক জালিয়াতি গত দেড় বছরে বেশি বেড়েছে। করোনার আসার আগে অবধি এত অপরাধ সামনে আসেনি। যার কারণ হিসেবে অনলাইন লেনদেনকেই তুলে ধরা হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে বেড়েছে অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে লেনদেন। আর সেই সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে প্রতারকরা।