পুরোটাই সাজানো ঘটনা। শাহরুখ-পুত্র আরিয়ানকে মাদক-কাণ্ডে গ্রেফতার করার পেছনে বিজেপির হাত রয়েছে। মুম্বইয়ে প্রমোদতরীতে উদ্ধার হওয়া মাদক এবং আরিয়ান খানের গ্রেফতারির পরেই এই অভিযোগ তুলেছিলেন এনসিপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক। একইসঙ্গে এনসিবি অধিকর্তা সমীর ওয়াংখেড়কেও একের পর এক অভিযোগে বিদ্ধ করেছেন তিনি। মন্ত্রীর অভিযোগ, ওয়াংখেড়ে মিথ্যা মামলা তৈরি করেছেন। বিজেপির বোড়ে হিসাবে কাজ করছেন রাজনৈতিক বিরোধীদের নিগ্রহ করার জন্য।
সোমবার নতুন করে মালিক দাবি করেছেন, ওয়াংখেড়ে জাতি শংসাপত্র জাল করে ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করেছেন। ২০০৭ সালে তফসিলি জাতি কোটায় চাকরি পান ওয়াংখেড়ে। মালিক বলেছেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিলীপ ওয়ালসে পাটিলের সঙ্গে আজ, মঙ্গলবার দেখা করে কর্ডেলিয়া প্রমোদতরী মামলায় সিট তৈরি করার দাবি জানাবেন। এদিকে, সোমবার মধ্যরাতে দিল্লী পৌঁছন ওয়াংখেড়ে। সূত্রের খবর, ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসেছে এনসিবি শীর্ষমহল। তড়িঘড়ি রাজধানীতে তলব করা হয় ওয়াংখেড়েকে। যদিও দিল্লী এয়ারপোর্টে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করতে ওয়াংখেড়ে বলেন, জরুরি কাজে দিল্লী এসেছেন। কোনও তলব পেয়ে নয়।