২০২১ এর নির্বাচনে ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে ছিল ৪১৩ ভোটে। মাত্র ৫ মাসের ব্যবধান, চলতি উপনির্বাচনে তৃণমূল এগিয়ে গেল ২৪০০ ভোটে। এই ওয়ার্ড দেখার দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়।
৭০ ওয়ার্ড, যা কখনওই তৃণমূলের পক্ষে লাভজনক ছিল না, এমনকি ২০১৫ সালের পুরভোটেও এখানে জিতে যায় বিজেপি প্রার্থী, ২০২১ এর নির্বাচনে এখানে তৃণমূল পিছিয়ে ছিল ২০৯২ ভোটে। এবার সেখানে এগিয়ে গেল ১৭০০ ভোটে। এই ওয়ার্ডের দায়িত্বে ছিলেন বিধায়ক দেবাশিষ কুমার।
৭১ ওয়ার্ড। ২০২১ এর নির্বাচনে এখানে তৃণমূল এগিয়ে ছিল ১৯৬৫ ভোটে। উপনির্বাচনে তৃণমূল সেখানে এগিয়ে গেল ৫৯০০ ভোটে। এই ওয়ার্ডের দায়িত্বে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ৭২ নম্বর ওয়ার্ড। ২০২১ এর নির্বাচনে তৃণমূল এখানে এগিয়ে ছিল ৩৩৯ ভোটে। উপনির্বাচনে তৃণমূল এখানে এগিয়ে গেল ৩৫০০ ভোটে। এই ওয়ার্ড দেখাশোনার দায়িত্বে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ৭৩ নম্বর ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডে তৃণমূল ২০২১ এর ভোটে এগিয়ে ছিল ১৮৩১ ভোটে। এবার সেখানে তৃণমূল এগিয়ে গেল ৫৮২৮ ভোটে। এই ওয়ার্ড দেখার দায়িত্বে ছিলেন কার্তিক বন্দোপাধ্যায়।
৭৪ নম্বর ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডে ২০২১ এর ভোটে তৃণমূল পিছিয়ে ছিল ৫৩৭ ভোটে। চলতি ভোটে সেখানে তৃণমূল এগিয়ে গেল ১৫০০ ভোটে। এই ওয়ার্ড দেখার দায়িত্বে ছিলেন ফিরহাদ হাকিম। ৭৭ নম্বর ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডে ২০২১ এর ভোটে তৃণমূল এগিয়ে ছিল ২১৩৭৯ ভোটে। উপনির্বাচনে তৃণমূল এগিয়ে গেছে ২২০০০ ভোটে। এই ওয়ার্ড দেখার দায়িত্বে ছিলেন ফিরহাদ হাকিম। ৮২ নম্বর ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডে তৃণমূলের লিড ছিল ২০২১ এর ভোটে ৫২০৯। উপনির্বাচনে সেই লিড বেড়ে হয়েছে ১৬০০০। এই ওয়ার্ড দেখার দায়িত্বে ছিলেন ফিরহাদ হাকিম।