খেলা হবে দিবসের সূচনা হল ত্রিপুরায়৷ সাংসদরা খেললেন। এদিন বল নিয়ে ভেলকি দেখাতে থাকেন ব্রাত্য বসু, অর্পিতা ঘোষরা। পরে সাংবাদিক বৈঠক করেন তৃণমূল নেতৃত্ব।
ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বাংলার বিজেপির সাথে ত্রিপুরার বিজেপির ফারাক আছে ভেবেছিলাম। বিজেপি আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। অভিষেকের গাড়িতে হামলা করল। জয়া-সুদীপদের গ্রেফতার করা হল। আমাদের নামেও কেস হল। বিপ্লব শিবিরকে ঠেস মেরে কৌশলী ব্রাত্যর প্রশ্ন, ‘তৃণমূল এখানে গৌণ শক্তি। তাদের এত ভয় পাচ্ছেন কেন? আমাদের আটকাচ্ছেন কেন? মানুষ তো আপনাদের সাথে আছেন। যদি সত্যি থাকে তাহলে ভয় পাচ্ছেন কেন?’
ব্রাত্য বসুকে বলতে শোনা যায়-ত্রিপুরা কোনও পরাধীন অঙ্গরাজ্য নয়। তাই সব ব্লকেই স্বাধীনতা দিবস পালন করব। খেলা হবে দিবসের আনুষ্ঠানিক সূচনা উপলক্ষ্যে এদিন ত্রিপুরায় একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন ব্রাত্য বসু, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, অর্পিতা ঘোষ, শান্তনু সেনেরা। বৈঠক থেকেই ক্ষোভ উগরে দিয়ে শান্তনু বলেন, ‘আমাদের প্রেস কনফারেন্স করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। সব হোটেল, ট্রাভেল এজেন্টদের গাড়ি-হোটেল দিতে বারণ করা হয়েছে’।
কথায় কথায় প্রশ্ন ওঠে, ত্রিপুরায় কি বামেদের সঙ্গে জোটের কথা ভাবছে তৃণমূল। ব্রাত্যর উত্তর, ‘জোট হচ্ছে রাজনৈতিক কৌশল। মানুষের চাহিদা ঠিক করবে কী হবে?’