ত্রিপুরায় মানুষ পরিবর্তন চান। সন্ত্রাস করে তৃণমূলকে রোখা যাবে না’। আগরতলায় গিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন কুণাল ঘোষ। বললেন, ‘বিজেপি মনে রাখুক, বাংলার চৌত্রিশ বছর শাসন করা বামফ্রণ্টকে আমার শূন্য করে দিয়েছি। ত্রিপুরায় বিকল্প সরকার গড়বে তৃণমূল’।
বিপ্লব দেবের রাজ্যে বারবার আক্রান্ত তৃণমূল। একের পর এক হামলার ঘটনায় সাংবাদিক বৈঠকে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে তোপ ক্ষুব্ধ কুণাল ঘোষের। সাতদিন আগে ত্রিপুরায় গিয়ে আক্রান্ত হন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘটনার সঙ্গে বাংলায় জেপি নাড্ডার কনভয়ে ইটবৃষ্টির প্রসঙ্গ টেনে এনে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তৃণমূল মুখপাত্র। একইসঙ্গে যুবনেতা-নেত্রীদের উপর হামলার ঘটনায় পুলিশের দিকেই অভিযোগের আঙুল কুণাল ঘোষের। তাঁর বক্তব্য, ষড়যন্ত্র করে মার খাইয়ে ইচ্ছে করে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ত্রিপুরায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে হামলার ঘটনায় কুণাল ঘোষ বাংলায় নাড্ডার কনভয়ে ইটবৃষ্টির প্রসঙ্গে টেনে এনে বলেন, ‘বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দলে ইট পড়ে জেপি নাড্ডার কনভয়ে। সেই ঘটনায় তিন আইপিএসকে তলব করা হয়েছিল। ত্রিপুরায় এসে আক্রান্ত তৃণমূলের সর্বভারতীয় সম্পাদক। সেই ঘটনায় গ্রেফতারি কই? কজন আইপিএস-কে ডাকা হয়েছে? ‘ কুণাল ঘোষের মতে, ‘তৃণমূলকে ভয় পাচ্ছে বিজেপি। তাই ভয় পেয়েই হামলা। বিজেপির গণভিত্তি মজবুত থাকলে ভয় কিসের। ‘