এবার আর প্রশাসনকেও পরোয়া করছেনা গেরুয়া শিবির। শেষ পর্যন্ত পুলিশ-প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করেই দুর্গাপুরে জনসভা করল বিজেপি। এখানেই শেষ নয়, পুলিশকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা-সহ, আক্রমণও করে গেরুয়া বাহিনীর ‘বীরপুঙ্গব’রা।
ওই স্থানে সভা করা যাবে না বলে, প্রশাসনের তরফ থেকে দু’দিন আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সভামঞ্চ বাঁধার অনুমতিও দেয়নি পুলিশ। ফলে গতকাল আইনবিরুদ্ধ ভাবে সভা করায় বাধা দিতে আসে পুলিশ। এবং প্রহৃত হয়।
উল্লেখ্য, ওই বিতর্কিত স্থানে শুধুমাত্র সগরভাঙা ট্রাস্টি বোর্ডের সভা করার অনুমতি পেয়েছিল বিজেপি। আসলে জমির মালিকানা নিয়ে বিতর্ক থাকায় পুলিশ প্রশাসনের তরফে তাদের সেখানে সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পরিবর্তে প্রশাসনের তরফ থেকে পাশেরই একটি জায়গায় সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ ও প্রশাসনের কথা কানেই তোলেননি বিজেপি নেতারা। কোনও নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সভার কাজ শুরু করে দেন তাঁরা।
জনসভা শুরুর আগে থেকেই মাইক বাজানো শুরু হয়ে যায়। এরপর বিশাল পণ্যবাহী ট্রেলার মাঠের ভিতরে ঢুকিয়ে দেয় বিজেপিকর্মীরা৷ আগে থেকেই সেই ট্রেলারের উপরে অস্থায়ী মঞ্চ বানিয়েছিলেন তাঁরা। দুপুর সোয়া তিনটে নাগাদ শুরু হয় সভার কাজ। সভার মাইকের আওয়াজ শুনতেই বেশ কিছু সিভিক ভল্যান্টিয়ার ছুটে গিয়ে মাইক খুলতে যান। তখনই বিজেপি কর্মীরা রে-রে করে তাঁদের দিকে তেড়ে যান। চলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ।
পুলিশের তরফে অভিযোগ, সিভিক ভলান্টিয়ারদের মারধর করে মাঠের দখল নিয়েছে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা৷ সিভিক ভলান্টিয়ারদের উপর হামলাও চালানো হয়। বিজেপি কর্মীদের মারে ৪ সিভিক ভলান্টিয়ার জখম হয়েছে বলে অভিযোগ পুলিশের৷ পুলিশ কমিশনার লক্ষ্মীনারায়ণ মিনা বলেন, ‘জোর করে মাঠের দখল নেওয়া হয়েছে৷ সিভিক ভলান্টিয়ারদের ওপর হামলা করা হয়েছে৷
এবার আর প্রশাসনকেও পরোয়া করছেনা গেরুয়া শিবির। শেষ পর্যন্ত পুলিশ-প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করেই দুর্গাপুরে জনসভা করল বিজেপি। এখানেই শেষ নয়, পুলিশকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা-সহ, আক্রমণও করে গেরুয়া বাহিনীর ‘বীরপুঙ্গব’রা।
ওই স্থানে সভা করা যাবে না বলে, প্রশাসনের তরফ থেকে দু’দিন আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সভামঞ্চ বাঁধার অনুমতিও দেয়নি পুলিশ। ফলে গতকাল আইনবিরুদ্ধ ভাবে সভা করায় বাধা দিতে আসে পুলিশ। এবং প্রহৃত হয়।
উল্লেখ্য, ওই বিতর্কিত স্থানে শুধুমাত্র সগরভাঙা ট্রাস্টি বোর্ডের সভা করার অনুমতি পেয়েছিল বিজেপি। আসলে জমির মালিকানা নিয়ে বিতর্ক থাকায় পুলিশ প্রশাসনের তরফে তাদের সেখানে সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পরিবর্তে প্রশাসনের তরফ থেকে পাশেরই একটি জায়গায় সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ ও প্রশাসনের কথা কানেই তোলেননি বিজেপি নেতারা। কোনও নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সভার কাজ শুরু করে দেন তাঁরা।
জনসভা শুরুর আগে থেকেই মাইক বাজানো শুরু হয়ে যায়। এরপর বিশাল পণ্যবাহী ট্রেলার মাঠের ভিতরে ঢুকিয়ে দেয় বিজেপিকর্মীরা৷ আগে থেকেই সেই ট্রেলারের উপরে অস্থায়ী মঞ্চ বানিয়েছিলেন তাঁরা। দুপুর সোয়া তিনটে নাগাদ শুরু হয় সভার কাজ। সভার মাইকের আওয়াজ শুনতেই বেশ কিছু সিভিক ভল্যান্টিয়ার ছুটে গিয়ে মাইক খুলতে যান। তখনই বিজেপি কর্মীরা রে-রে করে তাঁদের দিকে তেড়ে যান। চলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ।
পুলিশের তরফে অভিযোগ, সিভিক ভলান্টিয়ারদের মারধর করে মাঠের দখল নিয়েছে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা৷ সিভিক ভলান্টিয়ারদের উপর হামলাও চালানো হয়। বিজেপি কর্মীদের মারে ৪ সিভিক ভলান্টিয়ার জখম হয়েছে বলে অভিযোগ পুলিশের৷ পুলিশ কমিশনার লক্ষ্মীনারায়ণ মিনা বলেন, ‘জোর করে মাঠের দখল নেওয়া হয়েছে৷ সিভিক ভলান্টিয়ারদের ওপর হামলা করা হয়েছে৷