নন্দীগ্রামের সভায় দাঁড়িয়ে মোক্ষম চাল দিয়েছেন তিনি। নিজেকে কেন নন্দীগ্রামের প্রার্থী বাছলেন এই নিয়ে যখন উত্তাল রাজনৈতিক মহল, তখনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গেল নন্দীগ্রামে। ছবিটাই বুঝিয়ে দিচ্ছে মমতার ভোকাল টনিকে চাঙ্গা ঘাসফুল শিবির।
দলের ভাঙনে নীচুতলার কর্মীদের মনোবল ভাঙছিল। তা রুখতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যয় প্রথমেই অখিল গিরি-সুপ্রকাশ গিরিদের গুরুত্ব বাড়াতে শুরু করেন। অতঃপর ক্লাইম্যাক্স। নিজেকেই প্রার্থী হিসেবে রণাঙ্গনে নামিয়ে দেন তিনি। আর তার পর থেকেই নন্দীগ্রামে দলীয় কর্মীদের মধ্যে সাজো সাজো রব। এদিন চোখে পড়ল দেওয়াল লিখনও।
ঠিক এমনটাই চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অবিভক্ত মেদিনীপুরের ৩৫টি আসন দখলে মরিয়া বিজেপি শুভেন্দু অধিকারীরে সামনে রেখে সামনে রেখে যে ভাবে ঘুঁটি সাজাচ্ছিল তা চাপ বাড়াচ্ছিল মমতা ব্রিগেডের। কিন্তু কালকের পর ছবিটা ফের বদলে গেছে