আইএসএলের প্রথম ডার্বিতে প্রস্তুতিতে যাতে ন্যূনতম ফাঁকও না থাকে তার জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যও নিচ্ছেন এসসি ইস্টবেঙ্গলের কোচ। ইতিমধ্যেই আমেরিকা থেকে বিশেষ ক্যামেরা ‘হাই-পড’ আনিয়েছেন তিনি।
মাটি থেকে ৩১ ফুট উঁচুতে থাকা এই ক্যামেরা সব চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় আমেরিকান ফুটবলে। শক্তিশালী টেলিস্কোপিক লেন্সের মাধ্যমে মাঠের সব অংশে খেলোয়াড়দের প্রতিটি মুহূর্ত রেকর্ড করা হয়। পরে তা বিশ্লেষণ করে কার কোথায় ভুলত্রুটি হচ্ছে তা চিহ্নিত করা হয়।
লাল-হলুদ অন্দরমহলের খবর, আক্রমণাত্মক ফুটবলই পছন্দ ফাওলারের। আইএসএলের প্রথম ম্যাচ ডার্বি হলেও পরিকল্পনা বদলাতে আগ্রহী নন লিভারপুল কিংবদন্তি। এই কারণেই এ দিন বার বার দেখেছেন স্ট্রাইকার ও আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডারদের পারফরম্যান্স। নোটবুকে লিখে রেখেছেন কার কোথায় উন্নতি দরকার। ডার্বির আগে দু’দিন অর্থাৎ বুধ ও বৃহস্পতিবারের অনুশীলনেই যাবতীয় ভুলভ্রান্তি শুধরে নিতে চান তিনি।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালেই অ্যান্টনি পিলকিংটন, জা মাগোমাদের অনুশীলনের পুরোটাই রেকর্ড করা হয়েছে। হোটেলে ফিরেই সহকারী কোচ অ্যান্টনি গ্র্যান্ট, ভিডিয়ো অ্যানালিস্ট জোসেফ ওয়ালমসলি, গোলকিপার কোচ রবার্ট মাইমস, সেট-পিস কোচ টেরেন্স ম্যাক ফিলিপস ও ক্রীড়া বিজ্ঞানী জ্যাক ইনমানের সঙ্গে ফুটবলারদের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে বসে পড়েন ফাওলার।