প্রায় ২ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বাকি সবার মত তিনিও এই সময় গৃহবন্দী রয়েছেন। আর তাতেই হাঁফিয়ে উঠেছেন পিভি সিন্ধু। বলছেন অলিম্পিক যে বাতিল হতে পারে, তার একটা মানসিক প্রস্তুতি তাঁর ছিল। একইসঙ্গে জানাচ্ছেন, জ্ঞান হওয়ার পর থেকে এত দিন তিনি কোর্টের বাইরে কখনও থাকেননি।
তবে, এর মধ্যে একটা ভালো খবর হল, ২০১৯ সালের বিশ্বখেতাব তিনি ২০২২ সাল পর্যন্ত ধরে রাখতে চলেছেন। কারণ, এ বছর ব্যাডমিন্টনের বিশ্বমিট হবে না। সামনের বছর অলিম্পিক, সুতরাং, সে বছরও হবে না। ফলে, বিশ্বমিট ফের হবে ২০২২ সালে। গৃহবন্দী থাকা অবস্থাতেই তিনি বলছেন, ‘আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। অলিম্পিকই আমার মাথায় ছিল।’
এখানেই না থেমে তিনি বলেন, ‘জানতাম, হয়তো অলিম্পিক হবে না। কারণ খবর পাচ্ছিলাম, প্রতিদিনই কোনও না কোনও দেশ করোনা ভাইরাসের কবলে পড়ছে। এই পরিস্থিতিতে অলিম্পিক হওয়া সত্যিই সম্ভব ছিল না। জীবনটা তো আগে, তাই না?’ এরপর সিন্ধু বলেন, ‘আমরা দেশে ফেরার পরই পরিস্থিতি বদলে গেল। রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেল। তার পর থেকেই আমরা গৃহবন্দী। জানি না, কত দিন থাকতে হবে। এত দিন কোর্টের বাইরে কখনও থাকিনি।’