বছর দু’য়েক আগে ইস্টবেঙ্গলে খেলে গিয়েছিলেন তিনি। লিগের মাঝপথে আবার তিনি ফিরলেন সেই ইস্টবেঙ্গলেই। আনসুমানা ক্রোমা দলে আসায় কি শক্তি বাড়ল ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকিং ফোর্সের? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে ক্রোমা মাঠে নামার পরেই। তবে ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকার মার্কোস এস্পাদাকে পাশেই পাচ্ছেন ক্রোমা। এদিন বৈঠকের পরই লাল-হলুদে সই করে দিয়েছেন তিনি। জানা গেছে, বাকি মরসুমের জন্য তাঁর সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে।
গতকালই আলেহান্দ্রো মেনেন্দেজ দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন ইস্টবেঙ্গলের। আচম্বিতেই দলের দায়িত্ব ছাড়েন সমর্থকদের প্রিয় ‘আলে স্যর’। যদিও বিনিয়োগকারী সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়, শারীরিক সমস্যার কারণ দেখিয়ে ডার্বি ম্যাচের আগেই সরে যেতে চেয়েছিলেন আলেহান্দ্রো। তখনকার মতো তাঁকে থেকে যেতে বলা হয়। তবে মঙ্গলবার স্প্যানিশ কোচ জানিয়ে দেন, তিনি আর কাজ চালিয়ে যেতে রাজি নন।
কোচের ক্লাব ছাড়ার খবর ময়দানে ছড়িয়ে পড়ার পরেই আলোচনায় বসেন বিনিয়োগকারী সংস্থা ও ইস্টবেঙ্গল ক্লাবকর্তারা। সেখানে বেশ কয়েক জন ফুটবলারের নাম নিয়েও কথাবার্তা হয়। ক্রোমাকে দলে নেওয়ার উপরে জোর দেন ক্লাবকর্তারাই। সেই মতোই তাঁকে সই করায় বিনিয়োগকারী সংস্থা। আপাতত, কলকাতা প্রিমিয়ার লিগে ১৪টি গোল করা ক্রোমাই লাল-হলুদের জনতার স্বপ্নের সওদাগর।