আহমেদাবাদ : ১২০৬ ছিল তাঁর কাছে ‘পয়া’। এই নম্বরে অগাধ আস্থা ছিল আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায়(Plane Crash )প্রাণ হারানো গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানির। অথচ এই নম্বরই অবশেষে হয়ে উঠল ‘মারণ’ তারিখ। বৃহস্পতিবার ছিল ১২ জুন, ২০২৫। অর্থাৎ, ১২.০৬। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে সেই তারিখেই বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল তাঁর।
Read More: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ পৌঁছল উত্তর ২৪ পরগনায়, শীঘ্রই শুরু বিতরণ
ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘সৌভাগ্য’ নম্বরের প্রতি বরাবর ভরসা ছিল বিজয় রূপানির। সরাকারি গাড়ির নম্বর হোক বা ব্যক্তিগত স্কুটারের নম্বর প্লেট, সব জায়গাতেই ১২০৬ নম্বর দেখা গিয়েছে। তাঁর পরিচিতদের দাবি ওই নম্বরটিই ছিল বিজয় রূপানির লাকি নম্বর। জীবনের প্রতি মুহূর্তে এই নম্বরটিকে সঙ্গে রাখতেন তিনি।

বৃহস্পতিবার লন্ডনে মেয়ে ও স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার জন্য আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে লন্ডনগামী অভিশপ্ত বিমানে সওয়ার হয়েছিলেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। যাত্রীদের তালিকায় ১২ নম্বরে নাম ছিল তাঁর। টেক অফ করার ৩০ সেকেন্ড পরেই ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ বিমান।(Plane Crash)
Link: https://x.com/ekhonkhobor18/status/1933482842543235220?s=19
প্রসঙ্গত, ১৯৫৬ সালের ২ আগস্ট মায়ানমারে জন্ম বিজয় রূপানির। ছয়ের দশকে বার্মার অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তাঁর পরিবার ভারতের রাজকোটে চলে আসে। অখিল ভারতীয় শিক্ষার্থী পরিষদের হয়ে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে ভারতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন বিজয় রূপানি। এরপর আরএসএস এবং জনসংঘে যোগদান। এমার্জেন্সির সময়ে ১১ মাস জেলেও থাকতে হয়েছে। ছাড়া পাওয়ার পর আরএসএসের প্রচারকের দায়িত্ব পান। ধীরে ধীরে রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠেন। ২০১৬ সালের ৭ আগস্ট গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিজয় রূপানি। ২০২১ সালে ইস্তফা দেন। ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল স্থলাভিষিক্ত হন তাঁর জায়গায়।
১) চিঠিটি পাঠিয়েছেন Representative Of Vehicle Owners Organisation (Alipore Unit) – এর সভাপতি স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ৩০শে মে, বিকেল ৫টায় একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করছেন তাঁরা। সেই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আইএনটিটিইউসির রাজ্য সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
২) চিঠিটি এসেছে দুর্গাপুর ২৮ এবং ২৯ নং ওয়ার্ডের বেকার যুবকবৃন্দ ও তাদের পরিবারের তরফে। বিগত ১২ বছর যাবৎ স্থানীয় গ্রাফাইট ইন্ডিয়া লিমিটেড কারখানায় কোনও স্থানীয় যুবককে নিয়োগ করা হয়নি (পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করা সত্ত্বেও)। অথচ নিয়ম বহির্ভূত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বহিরাগতদের নিয়োগ করা হচ্ছে। অভিযোগের তির স্থানীয় এক INTTUC নেতার দিকে। সেই অভিযোগ প্রমাণিতও হয়েছে। পাশাপাশি কারখানার দূষণের কারণে অনেকেই অল্প বয়সে অসুখে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন।