শনিবার রাজ্যের যে ৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হল সেই কেন্দ্রগুলি হল বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বিষ্ণুপুর, মেদিনীপুর, তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম। শেষ পাঁচটি দফার মতো এই দফাও যাতে শান্তিপূর্ণ হয় তার জন্য সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। বাড়ানো হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যাও।
এই কেন্দ্রগুলির হেভিওয়েট প্রার্থীরা হলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী, তৃণমূলের দেব, জুন মালিয়ারা। কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, শনিবারের ভোটে রাজ্যে মোট ৮৯২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হচ্ছে কুইক রেসপন্স টিমও। এই পর্বে ভোটে মোট বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৮০৪টি। থাকবে ২৯ হাজার ৪৬৮ রাজ্য পুলিশ।
রঘুনাথপুরের পাঁচটি বুথে ইভিএম এবং ভিভিপ্যাটে বিজেপির ট্যাগ লাগানো রয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাবে রাজ্যের শাসকদল। মেদিনীপুর শহরের কলেজিয়েট স্কুলের বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট বোতামে ভোটারদের ভোট দিতে বলার অভিযোগ। বুথে গিয়ে তাঁর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়া। নন্দীগ্রামে বিজেপির বিরুদ্ধে সেতু ভাঙার অভিযোগ তৃণমূলের। অভিযোগ, গ্রাম থেকে মানুষ যাতে বুথ পর্যন্ত পৌঁছতে না পারেন, তাই সংযোগকারী সেতু ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাতে ভোটারেরা সমস্যায় পড়েছেন।