ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের প্রহরায় থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের বিরুদ্ধে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল। শনিবার ষষ্ঠ দফায় রাজ্যের তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং বিষ্ণুপুরে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে।
মেদিনীপুর এবং শালবনির দুটি এলাকায় ভোটারদের ‘বিজেপিকে ভোট দানে’র জন্য প্রভাবিত করার অভিযোগ এনেছে তৃণমূল। মেদিনীপুর শহরের কলেজিয়েট স্কুলের বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ান লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের বিজেপির বোতামে ভোটদানের জন্য প্রভাবিত করেন বলে অভিযোগ।
খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বুথে পৌঁছে বাহিনীর সেই জওয়ানকে চ্যালেঞ্জ করেন তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়া। পরে এ ব্যাপারে কমিশনে লিখিত অভিযোগও জানিয়ছেন জুন।
একই অভিযোগ উঠেছে মেদিনীপুরের শালবনির মহিষলোট এলাকায়। সেখানকার একটি বুথেও বাহিনীর বিরুদ্ধে ভোটারদের বিজেপিতে ভোটদানের জন্য প্রভাবিত করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের পাঁচটি বুথে ইভিএম এবং ভিভিপ্যাটে বিজেপির ট্যাগ লাগানো রয়েছে বলে কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছে তৃণমূল। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর এলাকাটি বাঁকুড়া লোকসভার অন্তর্গত। বিষয়টি জানতে পেরে ওই বুথে পৌঁছন তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী। ঘটনাকে ঘিরে বাহিনীর সঙ্গে তুমুল বচসায় জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় তাঁকে।