নির্বাচনের আবহে ফের প্রশ্নের মুখে মোদী সরকার। আরও একবার বিতর্কে জড়াল কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রক। করোনা অতিমারীর সময় লকডাউন চলাকালীন পণ্য এবং যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা বন্ধ করেছিল রেলমন্ত্রক। তারপর ধাপে ধাপে স্পেশাল হিসেবে যাত্রীবাহী ট্রেনের পরিষেবা চালু হয়। সেগুলির ভাড়া বাড়িয়েছিল মোদী সরকার। কয়েক মাস আগে রেলমন্ত্রক দাবি করেছিল, বিভিন্ন জোনে করোনাকালের বর্ধিত ভাড়া কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। করোনাকালে বর্ধিত ভাড়া কমানো নিয়ে যে দাবি মোদী সরকার করেছিল, তা কি মিথ্যাচার? স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের আরটিআই কর্মী চন্দ্রশেখর গৌর এক আরটিআইয়ের জবাবে সামনে এসেছে, পূর্ব-মধ্য রেলের অন্তত আট জোড়া এমন মেমু প্যাসেঞ্জার ট্রেন চলছে, সেগুলিতে যাত্রীদের চাপতে গেলে মেল-এক্সপ্রেসের ভাড়া দিতে হচ্ছে। আরটিআইয়ের জবাবে পূর্ব-মধ্য রেল জানিয়েছে, তাদের জোনে ৩৩ জোড়া মেমু প্যাসেঞ্জার ট্রেন বর্তমানে নতুন নম্বর নিয়ে চলছে। তারই মধ্যে আট জোড়া মেমু প্যাসেঞ্জারের যাত্রীদের এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া দিতে হচ্ছে। তাদের দাবি, ওই ট্রেনগুলিকে এক্সপ্রেস ট্রেনে পরিণত করা হয়েছে বলেই রেলযাত্রীদের বেশি ভাড়া গুনতে হচ্ছে।