ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে লোকসভা ভোট। সম্পন্ন হয়েছে প্রথম দুই দফার ভোটগ্রহণ। তবুও আভ্যন্তরীণ কোন্দল পিছু ছাড়ছে না গেরুয়াশিবিরের। শুক্রবার বারাসতে জেলাশাসকের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন শান্তনু ঠাকুর। ছিলেন না তাঁর এলাকার দুই বিধায়ক। তবে বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়া, গাইঘাটার বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর ও কল্যাণীর বিধায়ক অম্বিকা রায় এদিন তাঁর পাশেই ছিলেন। বাকি দুই বিধায়ক হলেন বনগাঁ উত্তরের স্বপন মজুমদার, যিনি বারাসত লোকসভা আসনে এবার দলীয় প্রার্থী এবং হরিণঘাটার অসীম সরকার, যিনি বর্ধমান পূর্ব কেন্দ্রে পদ্মপ্রার্থী। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে নানান গুঞ্জন শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
উল্লেখ্য, এবার লোকসভা নির্বাচনে উত্তর ২৪ পরগনায় অন্যতম হাই-ভোল্টেজ লোকসভা কেন্দ্র হল বনগাঁ। এদিন সকালে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে যাওয়ার আগে শান্তনু ঠাকুর হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের মন্দিরে পুজো দেন। তারপর বড়মার ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে প্রণাম করে রওনা দেন বারাসতে। বারাসত লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার বলেন, “অন্যত্র প্রচারে ব্যস্ত থাকায় যেতে পারিনি।” তবে তাঁদের এহেন অনুপস্থিতি স্বাভাবিকভাবেই চিন্তায় ফেলেছে গেরুয়া-নেতৃত্বকে।