শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়ে একসময় চাকরিপ্রার্থীদের ‘মসিহা’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু আচমকাই বোমা ফাটিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, বিচারপতির পদ ছেড়ে বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করবেন তিনি। তারপর হাইকোর্টে গিয়ে জিপিও মারফত দেশের রাষ্ট্রপতিকে বিচারপতির পদ থেকে তাঁর ইস্তফাপত্রও পাঠিয়ে দেন। ইতিমধ্যেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে ২০১৬ সালের এসএলএসটি প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ।
তাঁরা জানিয়েছেন, আমরা দুঃখ কষ্টের সঙ্গে অবস্থান করেছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা এসেছেন। আমরা তাদের থেকে সমস্যা সমাধান চেয়েছিলাম। কোনও নেতা আমাদের কথা শোনেননি। আমাদের ১০০০ দিনের অবস্থানে কুণাল ঘোষ যান। ওঁর সঙ্গে আমরা কথা বলি। তারপর শিক্ষা দফতর আলোচনা করে। সেটা দেখে যদি সদ্য রাজনীতিতে যোগ দেওয়া কোনও রাজনীতিবিদদের গাত্রদাহ হয় তাহলে তাঁর লজ্জা হওয়া উচিত। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এখন রাজনীতিবিদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় লড়াই করছেন। তাঁদের আরও অভিযোগ, উনি সিবিআই দিয়ে চাকরি আটকেছেন। বিরোধীরা মিডিয়া ফোকাস থাকায় আমাদের কাছে যেত। এখন আমাদের ওপর মিডিয়া ফোকাস নেই। তাই আমাদের কাছে বিরোধীরা যায় না।