বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ফের ‘অ্যাকশনে’ রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। লঞ্চে চড়ে সকালেই সন্দেশখালি থেকে ধামাখালিতে পৌঁছন তিনি। ‘যারা আইন ভেঙেছে, তারা অবশ্যই গ্রেপ্তার হবে, জানান ডিজি। তবে কি এবার খাঁচাবন্দি হবে সন্দেশখালির শাহজাহান, ডিজির মন্তব্যের পর সর্বত্র এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে।
সন্দেশখালিতে দাঁড়িয়ে ডিজি বলেন, ‘মানুষের প্রতি কর্তব্য করছি আমরা। ঘুরে ঘুরে প্রত্যেক মানুষের কথা শোনা হবে। সমস্যা শুনে সমাধান করব। যারা আইন ভেঙেছে তারা সকলে অবশ্যই গ্রেপ্তার হবে’। সাধারণ মানুষের কাছে ডিজির অনুরোধ, ‘কোনও অভিযোগ থাকলে আমাদের জানান। নিজের হাতে আইন নেবেন না’। এর পরই লঞ্চে চড়ে সন্দেশখালি থেকে সোজা ধামাখালির উদ্দেশে রওনা দেন ডিজি।
ধামাখালিতে গিয়ে মহিলা পুলিশদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এর আগে বুধবার রাতেও প্রায় সাড়ে দশটা নাগাদ গ্রামে গ্রামে টহল দেন ডিজি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার ও বসিরহাট জেলা পুলিশের এসপি হাসান মেহেদি রহমান। এদিকে, সন্দেশখালি কাণ্ডে মুখ্যসচিব ও ডিজিকে নোটিস জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের। আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে জবাব তলব করা হয়েছে।