দিন কয়েক আগেই পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের বহু বাসিন্দার আধার কার্ড বাতিল হয়ে গিয়েছে অভিযোগ ওঠে। তারপর একই ঘটনা ঘটে নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ, হুগলির মগরা এবং জলপাইগুড়ির একাধিক জায়গাতেও। এমনকী আধার কার্ড বাতিলের চিঠি এসে পৌঁছেছে মতুয়া অধ্যুষিত বনগাঁতেও। যার ফলে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের তরফে এই সমস্যা মেটানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মতুয়া সম্প্রদায়ের নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে। যা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
সোমবার শান্তনু ঠাকুর আধার ও ঠাকুরবাড়ির নাম দিয়ে ভুল বানানে লেখা একটি ইমেল আইডি এবং হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, ‘যাঁদের আধার কার্ড নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে, তাঁদের ওই ইমেল আইডিতে একটি ফর্মে নাম-ঠিকানা, ফোন নম্বর লিখে পাঠাতে হবে। আমি তা অমিত শাহের দপ্তরে জমা দেব। এতেই যাবতীয় সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ কিন্তু সরকারি কাজে এমন ব্যক্তিগত জিমেল অ্যাকাউন্টের ব্যবহার কেন? প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে গিয়ে ওরা ঠাকুরবাড়িকেও রাজনীতিতে জড়িয়ে দিল।’