আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশে অমৃত ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যার ভাড়া মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলির ভাড়ার তুলনায় ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ বেশি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। জানা গিয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণীর অসংরক্ষিত কোচের ন্যূনতম ভাড়া অন্যান্য মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের অসংরক্ষিত কোচের তুলনায় প্রায় ১৭ শতাংশ বেশি হতে চলেছে। অর্থাৎ তা মধ্যবিত্তের আয়ত্তের বাইরেই বলা চলে।
প্রসঙ্গত, অমৃত ভারত ট্রেনে শুধুমাত্র দ্বিতীয় শ্রেণীর এবং স্লিপার-শ্রেণির বগি রয়েছে। এই ট্রেনে ১ কিলোমিটার থেকে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত যাত্রার জন্য রিজার্ভেশন ফি এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়া দ্বিতীয় শ্রেণির ন্যূনতম টিকিটের মূল্য, ৩৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যান্য মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে ১ থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে যাত্রার জন্য দ্বিতীয়-শ্রেণীর টিকিটের ন্যূনতম মূল্য ৩০ টাকা। অর্থাৎ, অমৃত ভারত ট্রেনের ভাড়া ১৭ শতাংশ বেশি। প্রশ্ন উঠছে, এত বেশি ভাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষের পক্ষে এই ট্রেনে চড়া সম্ভব হবে তো?