২০২৪-এ অনুষ্ঠেয় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের নিলামে নজর কাড়লেন বহু তরুণ ক্রিকেটার। নিলামের আগে এঁদের নাম জানা ছিল না অনেকেরই। কিন্তু এই অনামী, অখ্যাতরাই উজ্জ্বল হয়ে উঠলেন নিলামের মঞ্চে। কোটিপতি হলেন তাঁরা। একটা নিলাম তাঁদের রাতারাতি বিখ্যাত করে দিল। নিলামে শুভম দুবের বেস প্রাইস ছিল ২০ লক্ষ টাকা। এই অলরাউন্ডারকে দলে নেওয়ার জন্য রাজস্থান রয়্যালস ও দিল্লী ক্যাপিটালসের মধ্যে লড়াই জমে উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত বিদর্ভের এই অলরাউন্ডারকে ৫ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় কিনে নেয় রাজস্থান রয়্যালস। উত্তর প্রদেশের অখ্যাত সমীর রিজভির বেস প্রাইস ছিল ২০ লাখ টাকা। তাঁকে নিয়ে নিলামের টেবিলে ঝড় ওঠে। চেন্নাই সুপার কিংস ও গুজরাট টাইটান্সের মধ্যে লড়াই ছিল তুঙ্গে। শেষমেশ ৮ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় চেন্নাই সুপার কিংস দলে নেয় সমীরকে।
পাশাপাশি, কুমার কুশাগ্রর বেস প্রাইস ছিল ২০ লক্ষ টাকা। ঝাড়খণ্ডের এই তরুণ উইকেট কিপারকে ৭ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় সৌরভের দিল্লী ক্যাপিটালস। গতবারের আইপিএলে যশ দয়াল ভাল পারফরম্যান্স করতে পারেননি। এবারের নিলামে তাঁর বেস প্রাইস ছিল ২০ লক্ষ টাকা। কিন্তু এবারও সবাইকে চমকে দিয়ে ৫ কোটি টাকায় আরসিবি কিনে নেয় তাঁকে। অনূর্ধ্ব ১৯ ভারতের হয়ে খেলেছেন সুশান্ত মিশ্র তাঁর বেস প্রাইস ছিল ২০ লক্ষ টাকা। নিলামে তাঁর দর উঠল ২ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। বাঁ হাতি এই পেসার গেলেন গুজরাট টাইটান্সে। এম সিদ্ধার্থের বেস প্রাইস ছিল ২০ লক্ষ টাকা। এই বাঁ হাতি স্পিনারকে দলে নেওয়ার জন্য লখনউ সুপার জায়ান্টস ও আরসিবি-র মধ্যে লড়াই চলছিল। শেষমেশ ২ কোটি ৪০ লক্ষের বিনিময়ে ২৫ বছরের ক্রিকেটারকে দলে নিল লখনউ সুপার জায়ান্টস।
বাঁহাতি অজি পেসার স্পেন্সার জনসনকে ১০ কোটি টাকায় কেনে গুজরাট টাইটান্স। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকায় কিনল শ্রীলঙ্কার নুয়ান তুশারাকে।