জয়ের পরেই সদ্যজয়ী ২০ জন বিজেপি বিধায়কে নিয়ে বৈঠকে বসলেন বসুন্ধরা রাজে। জয়পুরে বিজেপি দফতরে এই বৈঠক হয়নি। বৈঠক হয়েচে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের বাসভবনে। এই বৈঠক সোমবার দীর্ঘক্ষণ চলে বলে জানা গিয়েছে। জয়ের পরেই হঠাত ২০ জন বিধায়ককে নিয়ে কীসের বৈঠক রাজের? তা নিয়ে জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই বৈঠক আদৌতে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের উপর চাপ বাড়ানোর কৌশল। রাজস্থান নির্বাচনের প্রথমদিন থেকেই কার্যত কিছুটা হলেও ব্রাত্য রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি এবার টিকিট পাওয়া নিয়েও জল্পনা ছিল। শেষমেশ রাজের ঝালারাপাটন কেন্দ্র থেকে বিজেপি তাঁকে টিকিট দেয়।
শুধু তাই নয়, বিপুল ভোটে জিতেওছেন বসুন্ধরা রাজে। তবে জিতলেও এবার তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে কিনা তা নিয়ে জোর জল্পনা। গুঞ্জন, মোটেই মোদী এবং শাহের সুনজরে নেই রাজে। ফলে রাজস্থানে মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে জোর জল্পনা।
আর এরমধ্যেই সোমবার সদ্যজয়ী ২০ জন বিজেপি বিধায়কে নিয়ে বৈঠকে করলেন বসুন্ধরা রাজে। তাঁর বাড়িতেই এই বৈঠক হয়। আর এই বৈঠকে গোপীচাঁদ মীনা, শঙ্কর সিংহ রাওয়তের মতো হেভিওয়েট বিজেপি বিধায়কেরা ছিলেন বলেই খবর। এমনকি ওই বৈঠকে রাজেকে যাতে মুখ্যমন্ত্রী করা হয় সেই আবেদন শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে জানানো হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এই দাবিতে নেতৃত্বের কাছে তাঁরা যাবেন বলেও জানা গিয়েছে।