স্পেন সফরে থাকাকালীন পুনরায় বাঁ পায়ে চোট পেয়েছিলেন তিনি। কলকাতায় ফিরেই চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকদের পরামর্শেই প্রায় এক মাস ধরে বাড়িতেই আছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নে না গিয়ে বাড়ি থেকেই রাজ্য প্রশাসনের যাবতীয় কাজের তদারকি করছেন। বৃহস্পতিবার বাড়ি থেকে কলকাতার বেশ কয়েকটি পুজো এবং জেলার পুজোগুলির ভারচুয়াল উদ্বোধনও করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এ তো গেল উদ্বোধন। কলকাতার যে একটিমাত্র পুজোয় মাতৃমূর্তির চক্ষুদান হয় মুখ্যমন্ত্রীর হাতে, তারও ব্যতিক্রম ঘটবে না। এ বছরও তিনি চেতলার পুজোয় প্রতিমার চোখ আঁকবেন। সূত্রের খবর, চেতলা অগ্রণীর পুজো মণ্ডপে না গিয়েও মুখ্যমন্ত্রী দুর্গামূর্তির চোখ আঁকবেন মুখ্যমন্ত্রী। শোনা যাচ্ছে, এ বিষয়ে প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। প্রতিমার মুখমণ্ডলের ছবি তুলে ক্যানভাসে পাঠানো হবে মমতাকে। তা দেখে তিনি মাপমতো প্রতিমার চোখ এঁকে পাঠাবেন। তাঁর আঁকা দেখে শিল্পী আসল মূর্তিতে চোখ আঁকবেন। কাজ যে কঠিন, তা মানছেন শিল্পী। তবে প্রথা মেনেই প্রতি বছরের মতো এবারও মুখ্যমন্ত্রীর হাতেই চক্ষুদান হবে চেতলা অগ্রণীর মাতৃপ্রতিমার।