যন্তরমন্তরে জড়ো হতে শুরু করেছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মী এবং দলীয় সমর্থকরা। হাজির হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে দিল্লি পুলিশ। ফ্লেক্স টাঙিয়ে তা বারবার জানাচ্ছে প্রশাসন। মোতায়েন রয়েছে প্রায় দেড় হাজার পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী। ড্রোন উড়িয়ে চলছে নজরদারি।
রাজঘাটে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা, মন্ত্রীদের সরিয়ে দিয়েছিল দিল্লির পুলিশ। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাংবাদিক বৈঠকও শেষ করতে দেয়নি। বাধ্য হয়ে অভিষেককে গাড়িতে উঠে ফিরে যেতে হয়। আজ তাহলে কী হবে? যন্তর মন্তরে তৃণমূল কি কর্মসূচি করার অনুমতি পেয়েছে? এক্ষেত্রে শোনা যাচ্ছে, এই অনুমতি তাদের দেওয়া হয়নি। অন্য সূত্র থেকে পাওয়া খবর, সামান্য কিছু সময়ের জন্য সেই অনুমতি তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে। ফলে এই অনুমতি পাওয়া না পাওয়ার বিষয় নিয়ে কিছুটা ধোয়াশা আছে।
দিল্লির পুলিশকে চালিত করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতর। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্দেশ তারা পায়। রাজঘাটে পুলিশি সক্রিয়তা নিয়ে রীতিমতো আক্রমণ করেছে তৃণমূল। অমিত শাহের পুলিশ জোরজুলুম করেছে। এমন অভিযোগ উঠেছে। খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে রাজঘাটে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। নিন্দার ঝড় উঠেছে তৃণমূলে।