গত ৯ অগস্ট যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা ঘিরে সামনে এসেছে ব়্যাগিংয়ের অভিযোগ। আর তারপরেই এই ‘অসুখ’ কীভাবে চিরতরে নির্মূল করা যাবে, কী ধরনের প্রযুক্তি কার্যকর হতে পারে— সে ব্যাপারে ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ-সহ ইসরোর কর্তা-ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। হস্টেলে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়ে ছাত্রদের মুভমেন্ট ম্যাপিং-সহ বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা করা যাবে বলে তিনি মনে করেন। শুক্রবার এ নিয়ে রাজ্যপালকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তৃণমূলের উপ মুখ্য সচেতক তাপস রায়।
তিনি বলেন, ‘ছোট থেকে একটা প্রবাদ শুনেছি, কাজ না থাকলে মানুষ কল্পজগতে বিরাজ করার প্রচুর সময় পায় তো। অলস মস্তিষ্কে নানারকম চলতে থাকে। রাজ্যপালের মাথায় কে যে এসব ঢোকান কে জানে!’ বিধানসভায় শাসক দলের উপ মুখ্য সচেতক বলেন, রাজ্যপাল মালদহ গিয়েছেন মৃত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে। ওঁর মিজোরামেও যাওয়া উচিত ছিল। উত্তর-পূর্বটা উনি ভাল চেনেন। ব্রিজটা কেন ভাঙল, কী কারিগরি ত্রুটি ছিল, সেটাও ইসরো, ভেল, রেলকে খুঁজে দেখতে বলতে পারেন। কারণ, বাংলার পরিবর্তে অন্য রাজ্যের শ্রমিক থাকলেও সেটা হয়তো ভাঙত।