বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতি কন্যাশ্রীদের হাতে শংসাপত্র ও উপহার তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। নিজের লেখা দুটি কবিতা পাঠ করেন। বলেন, এই কবিতা ভবিষ্যতে ছাত্রীদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় অনশনে থাকা অবস্থায় লেখা কবিতা শোনান মমতা। আর একটি কবিতা আমার ঠিকানা পাঠ করেন তিনি। জানান, কন্যাশ্রীর লোগো থেকে থিম সং সবই তাঁর রচনা।
বিশ্বের তাবড় দেশকে পিছনে ফেলে সাফল্যের শীর্ষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত প্রকল্প কন্যাশ্রী। নেদারল্যান্ডে সেই পুরস্কার আনতে গিয়েছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। সেই অভিজ্ঞতার কথাও এদিন শোনান তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজ কন্যাশ্রী একটি ব্র্যান্ড। আমি বিশ্বাস করি। কন্যাশ্রী দিবস সারা দেশে এক দিন ওয়ার্ল্ড গার্ল চাইল্ড ডে হিসেবে পালিত হবে। কন্যাশ্রীর লোগো গরিব মেয়ের ছবিকে নিয়েকে তৈরি করি। কন্যাশ্রীর গানটিও আমার লেখা এবং লোপামুদ্রার গাওয়া।’ একই সঙ্গে জানান, স্টুডেন্স ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষায় ঋণ পেতে আর সমস্যা নেই পডুয়াদের।
