সন্ত্রাসের জেরে তাদের ৬০ জন মনোনয়ন জমা দিতে পারেনি। এমনই অভিযোগ নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল তারা। অবশেষে শুক্রবার দুপুরে বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দেন, সন্দেশখালির দু’টি ব্লক, হাড়োয়া ও মিনাখাঁর প্রার্থীদের বিকেল চারটের মধ্যে মনোনয়ন দেওয়ানোর বন্দোবস্ত করতে হবে কমিশনকে। বিজেপির দেওয়া ৬০ জনের তালিকায় সিলমোহরও দিয়েছিল হাইকোর্ট। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, মনোনয়ন দিয়েছেন মাত্র ৩৫ জন।
গেরুয়া শিবিরের সাফাই, হাইকোর্টের রায় জানার পর প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে নদী পেরিয়ে বসিরহাট আসতেই অনেকের বিকেল চারটে পেরিয়ে যায়। কয়েকজনকে আবার প্রকৃতির ডাকে শৌচালয়েও যেতে হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে তৃণমূলের বসিরহাটের ব্লক সভাপতি তাপস মণ্ডল বলেছেন, ‘বিজেপি কোর্টে গিয়ে কাঁদুনি গেয়েছিল। আদালতের নির্দেশের পরেও অর্ধেক মনোনয়ন দিয়েছে। এ থেকে স্পষ্ট সন্ত্রাসের কথা আসলে আষাঢ়ে গল্প। আসলে ওদের সাংগঠনিক মাজার জোর নেই।’