মহারাষ্ট্রের কোলাপুর এখন শান্ত। তবে পরিস্থিতি থমথমে। গত বুধবারের অশান্তিতে জড়িত সন্দেহে পুলিশ ৩৯জনকে গ্রেফতার করেছে।
এদিকে, কোলাপুরের সাম্প্রদায়িক অশান্তি থামলেও ওই ঘটনা নিয়ে রাজনীতির পারদ চড়ছেই। শুক্রবার এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ারকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে মেসেজ পাঠানো হয়েছে তাঁর মেয়ে সাংসদ সুপ্রিয়া সুলের ফোনে। একই সময় শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা আর এক সাংসদ সঞ্জয় রাউত ও তাঁর বিধায়ক ভাইকেও মোবাইলে খুনের হুমকি মেজেস পাঠানো হয়।
প্রসঙ্গত, কোলাপুরের ঘটনাকে হাতিয়ার করে পাওয়ার সরাসরি রাজ্যের শিবসেনা (একনাথ গোষ্ঠী)-বিজেপি জোট সরকারকে নিশানা করেছেন। তাঁর বক্তব্য, রাজনৈতিক স্বার্থে সরকার এই ধরনের সাম্প্রদায়িক অশান্তিকে প্রশয় দিচ্ছে।
কোলাপুরে অশান্তির সূত্রপাত হয়েছিল ঔরঙ্গজেবকে নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাস দেওয়ায়। তিন নাবালিকা মোঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের ছবির সঙ্গে সুখ্যাতি করে কিছু কথা লেখে। তাতেই তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা। বিবাদ ছড়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। হিন্দুরা শহরের শিবাজী চকে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকে। পাল্টা জমায়েত করে মুসলমানরা। দু পক্ষই ইট-পাথর ছোঁড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠি চালায়। বন্ধ রাখা হয় ইন্টারনেট পরিষেবা।
ওই ঘটনা নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সরব হন পাওয়ার, সঞ্জয়রা। পাওয়ার বলেন, শুধু কোলাপুর নয়, সাম্প্রতিকালে একাধিক ঘটনা ঘটল মহারাষ্ট্রে। রাজ্যে এত সাম্প্রদায়িক হানাহানি ছিল না। তাঁর অভিযোগ, সরকারই পরিকল্পিতভাবে এই ধরনের হিংসায় উস্কানি দিচ্ছে বিভাজন প্রসারিত করতে। নিয়ে সরব হতেই সঞ্জয়-পাওয়ারকে হুমকি
মহারাষ্ট্রের কোলাপুর এখন শান্ত। তবে পরিস্থিতি থমথমে। গত বুধবারের অশান্তিতে জড়িত সন্দেহে পুলিশ ৩৯জনকে গ্রেফতার করেছে।
এদিকে, কোলাপুরের সাম্প্রদায়িক অশান্তি থামলেও ওই ঘটনা নিয়ে রাজনীতির পারদ চড়ছেই। শুক্রবার এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ারকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে মেসেজ পাঠানো হয়েছে তাঁর মেয়ে সাংসদ সুপ্রিয়া সুলের ফোনে। একই সময় শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর নেতা আর এক সাংসদ সঞ্জয় রাউত ও তাঁর বিধায়ক ভাইকেও মোবাইলে খুনের হুমকি মেজেস পাঠানো হয়।
প্রসঙ্গত, কোলাপুরের ঘটনাকে হাতিয়ার করে পাওয়ার সরাসরি রাজ্যের শিবসেনা (একনাথ গোষ্ঠী)-বিজেপি জোট সরকারকে নিশানা করেছেন। তাঁর বক্তব্য, রাজনৈতিক স্বার্থে সরকার এই ধরনের সাম্প্রদায়িক অশান্তিকে প্রশয় দিচ্ছে।
কোলাপুরে অশান্তির সূত্রপাত হয়েছিল ঔরঙ্গজেবকে নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাস দেওয়ায়। তিন নাবালিকা মোঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের ছবির সঙ্গে সুখ্যাতি করে কিছু কথা লেখে। তাতেই তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা। বিবাদ ছড়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। হিন্দুরা শহরের শিবাজী চকে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকে। পাল্টা জমায়েত করে মুসলমানরা। দু পক্ষই ইট-পাথর ছোঁড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠি চালায়। বন্ধ রাখা হয় ইন্টারনেট পরিষেবা।
ওই ঘটনা নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সরব হন পাওয়ার, সঞ্জয়রা। পাওয়ার বলেন, শুধু কোলাপুর নয়, সাম্প্রতিকালে একাধিক ঘটনা ঘটল মহারাষ্ট্রে। রাজ্যে এত সাম্প্রদায়িক হানাহানি ছিল না। তাঁর অভিযোগ, সরকারই পরিকল্পিতভাবে এই ধরনের হিংসায় উস্কানি দিচ্ছে বিভাজন প্রসারিত করতে।