দীর্ঘ চেষ্টার পর মিলেছে বড়ঞা’র বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার দ্বিতীয় মোবাইল ফোন। খরচ হয়েছে প্রচুর টাকা। পুকুর ছেঁচার বরাত পেয়েছিলেন স্থানীয় দু’ই তৃণমূল নেতা। এর মধ্যে এক নেতা সুকুমার প্রামাণিক (সাধন) আবার দলের অঞ্চল সভাপতি। তিনি পেশায় ঠিকাদার। তবে তাঁরা শ্রমিক, পাম্প, ট্রাক্টর, প্রয়োজনীয় যন্ত্র এবং পেট্রোল দিয়েও পাননি টাকা। এমনটাই দাবি করেছে তৃণমূল। প্রায় আড়াই দিন ধরে তল্লাশি চালিয়ে পুকুর থেকে মিলেছিল মোবাইল। খরচ হয়েছিল আনুমানিক ৩৫ হাজার টাকা। শ্রমিক ছিলেন ২৮ জন। মোবাইল উদ্ধার করতে উঠে পড়ে লেগেছিলেন শাবলদাহের তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি সাধন প্রামাণিক এবং ব্লক সহ সভাপতি দিলওয়ার শেখ।
এবিষয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের দাবি, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রতিশ্রুতি ছিল, মিটিয়ে দেওয়া হবে সমস্ত টাকা। তবে বিধায়কের দ্বিতীয় মোবাইল উদ্ধারের পরে না কি সেই টাকাই দেয়নি সিবিআই! ব্লক সহ সভাপতির দাবি, শ্রমিকরা টাকা চাইতে দলে দলে আসছেন দলীয় কার্যালয়ে। আরও দাবি, তিনি না কি অন্য এক স্থানীয় নেতার কাছ থেকে টাকা ধার করে বেশ কয়েকজন শ্রমিকের টাকা মিটিয়েছেন। এখনও পাওনাদার অনেক। প্রশ্ন উঠছে, রিক্যুইজেশন ছিল কি? না মৌখিক ভাবে চুক্তি? এখন টাকা কবে মেটানো হয়, সেদিকেই তাকিয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
