আসন্ন দুর্গাপুজোর আগেই হুগলী থেকে নদিয়ার একাংশে গঙ্গার নীচ দিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল দেশের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা।
গঙ্গার নীচে এই প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের পাইপলাইন বসানোর কাজ আংশিকভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে। এর ফলে কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গে সরাসরি প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা আরেক ধাপ অগ্রসর হল। বিগত তিন মাস যাবৎ সে কাজ চলেছে। ১০ই সেপ্টেম্বর অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা সম্পন্ন হয়েছে। তবে জমি জটে কিছু জায়গায় পাইপ বসানোর কাজে কাল বিলম্ব হচ্ছে। ধাক্কা খাচ্ছে প্রকল্প। সরকারের কাছে সে সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে পাইপলাইন চালুর আবেদন করছে বাংলার শিল্পমহল।
প্রসঙ্গত, গেলের প্রকল্পটিতে পানাগড় পর্যন্ত পাইপলাইনটি এসেছে। তারপর আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যে হুগলির রাজারামবাটি-ব্যান্ডেল হয়ে গঙ্গার নীচ দিয়ে তা নদিয়ার গয়েশপুর অবধি পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই পথের মধ্যে পানাগড় থেকে রাজারামবাটি পর্যন্ত মোট পাইপলাইনের এক-তৃতীয়াংশ বিক্ষিপ্তভাবে বসানোর কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ব্যান্ডেল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র অর্থাৎ গঙ্গার পশ্চিম পাড় থেকে পাইপলাইনটি নদিয়ার চড় যদুবাটি হয়ে গয়েশপুরে গেলের প্রান্তিক গ্যাস কেন্দ্র পর্যন্ত যাবে। গত মাসে প্রয়োজনীয় পৃথক অপটিক্যাল ফাইবার কেবল পাইপ বসানোর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। জানা গিয়েছে, গেলের থেকে গ্যাস নিয়ে বিজিসি, আইওএজি, এইচপিসি, আইওসি, বিপিসি; এই ৫ সংস্থা বাংলার বিভিন্ন এলাকায় সরাসরি ক্রেতাদের মধ্যে গ্যাস বণ্টন করবে। ইতিমধ্যেই কিছু জায়গায় এ কাজ শুরুও হয়ে গিয়েছে। বাড়ির হেঁসেলে, বা হোটেল-রেস্তরাঁয় পিএনজি এবং গাড়ির জ্বালানির ক্ষেত্রে সিএনজি হিসেবে এই গ্যাস ব্যবহৃত হবে। গঙ্গার নীচের পাইপলাইন বসানোর কাজ হয়ে যাওয়ায়, নদিয়া, কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার গ্যাস বণ্টনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজিসি ও এইচপিসি নিশ্চিন্ত হয়েছে। আগামী বছর গ্যাস বণ্টনের কাজ শুরু লক্ষ্যে শাখা পাইপলাইনের কাজ শুরু করে দিয়েছে তারা। আংশিকভাবে সম্পূর্ণ – বাস্তবায়নের পথে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে গ্যাস সরবরাহ প্রকল্প
আসন্ন দুর্গাপুজোর আগেই হুগলী থেকে নদিয়ার একাংশে গঙ্গার নীচ দিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল দেশের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা।
গঙ্গার নীচে এই প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের পাইপলাইন বসানোর কাজ আংশিকভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে। এর ফলে কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গে সরাসরি প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা আরেক ধাপ অগ্রসর হল। বিগত তিন মাস যাবৎ সে কাজ চলেছে। ১০ই সেপ্টেম্বর অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা সম্পন্ন হয়েছে। তবে জমি জটে কিছু জায়গায় পাইপ বসানোর কাজে কাল বিলম্ব হচ্ছে। ধাক্কা খাচ্ছে প্রকল্প। সরকারের কাছে সে সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে পাইপলাইন চালুর আবেদন করছে বাংলার শিল্পমহল।
প্রসঙ্গত, গেলের প্রকল্পটিতে পানাগড় পর্যন্ত পাইপলাইনটি এসেছে। তারপর আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসের মধ্যে হুগলির রাজারামবাটি-ব্যান্ডেল হয়ে গঙ্গার নীচ দিয়ে তা নদিয়ার গয়েশপুর অবধি পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই পথের মধ্যে পানাগড় থেকে রাজারামবাটি পর্যন্ত মোট পাইপলাইনের এক-তৃতীয়াংশ বিক্ষিপ্তভাবে বসানোর কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ব্যান্ডেল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র অর্থাৎ গঙ্গার পশ্চিম পাড় থেকে পাইপলাইনটি নদিয়ার চড় যদুবাটি হয়ে গয়েশপুরে গেলের প্রান্তিক গ্যাস কেন্দ্র পর্যন্ত যাবে। গত মাসে প্রয়োজনীয় পৃথক অপটিক্যাল ফাইবার কেবল পাইপ বসানোর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। জানা গিয়েছে, গেলের থেকে গ্যাস নিয়ে বিজিসি, আইওএজি, এইচপিসি, আইওসি, বিপিসি; এই ৫ সংস্থা বাংলার বিভিন্ন এলাকায় সরাসরি ক্রেতাদের মধ্যে গ্যাস বণ্টন করবে। ইতিমধ্যেই কিছু জায়গায় এ কাজ শুরুও হয়ে গিয়েছে। বাড়ির হেঁসেলে, বা হোটেল-রেস্তরাঁয় পিএনজি এবং গাড়ির জ্বালানির ক্ষেত্রে সিএনজি হিসেবে এই গ্যাস ব্যবহৃত হবে। গঙ্গার নীচের পাইপলাইন বসানোর কাজ হয়ে যাওয়ায়, নদিয়া, কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার গ্যাস বণ্টনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজিসি ও এইচপিসি নিশ্চিন্ত হয়েছে। আগামী বছর গ্যাস বণ্টনের কাজ শুরু লক্ষ্যে শাখা পাইপলাইনের কাজ শুরু করে দিয়েছে তারা।