একুশের ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকে আর রাজনীতির মঞ্চে দেখা যায়নি ‘মহাগুরু’কে। তবে গতকাল হঠাতই হেস্টিংয়ে বিজেপি দফতরে গিয়ে বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন মিঠুন চক্রবর্তী। স্রেফ রাজ্য সরকার এবং শাসক দলের সমালোচনা করা নয়, সাংবাদিক সম্মেলনে মিঠুনের বিস্ফোরক দাবি, ‘৩৮ জন তৃণমূল বিধায়ক বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছেন। তার মধ্যে ২১ জন বিধায়ক সরাসরি আমার সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছে’। মিঠুনের এই মন্তব্যের পরেই পাল্টা সুর চড়িয়েছে তৃণমূল।
‘অ্যালকেমিস্ট চিটফান্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, সারদার সুবিধাভোগী’ মিঠুন চক্রবর্তীকে গ্রেফতারের দাবি তুলেছেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল বলেন, ‘অ্যালকেমিস্ট চিটফান্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর, সারদার সুবিধাভোগী। কীসের টাকা ফেরত দিয়েছেন? যতদিন রাজ্য সরকারের হাতে তদন্ত ছিল, ততদিন এক পয়সাও ফেরত দেননি। যেদিন ইডি কলার ধরেছে, সেদিন টাকা ফেরত দিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী’। তাঁর দাবি, ওঁর তো অ্যারেস্ট হওয়া উচিত। অ্যালকেমিস্টের মামলাতেই অ্যারেস্ট হওয়া উচিত’।
