পুরো বাদল অধিবেশনের জন্য সংসদ থেকে সাসপেন্ড করা হল চার কংগ্রেস সাংসদকে। এর আগে আজ অধিবেশনের ষষ্ঠ দিনে বিরোধী সাংসদরা লোকসভায় মূল্যবৃদ্ধি এবং মুদ্রাস্ফীতির ইস্যুতে বিক্ষোভ করে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান তোলেন। প্ল্যাকার্ড হাতে সংসদের নিম্ন কক্ষে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধান বিরোধী সাংসদরা। এরপরই চার কংগ্রেস সাংসদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেন অধ্যক্ষ। সাসপেন্ড হওয়া সাংসদরা হলেন – মানিকম ঠাকুর, রম্য হরিদাস, জোঠিমনি এবং টিএন প্রথাপন। চার কংগ্রেস সাংসদকে লোকসভা থেকে পুরো বাদল অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে। লোকসভার স্পিকার ওম প্রকাশ বিড়লা পদক্ষেপটি করেন। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে বিরোধী সংসদ সদস্যরা প্রতিবাদ দেখাচ্ছিলেন। প্ল্যাকার্ড হাতে সংসদের নিম্ন কক্ষে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধান বিরোধী সাংসদরা।
এরপরই চার কংগ্রেস সাংসদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেন অধ্যক্ষ। সাসপেন্ড হওয়া সাংসদরা হলেন – মানিকম ঠাকুর, রম্য হরিদাস, জোঠিমনি এবং টিএন প্রথাপন। এর আগে আজ অধিবেশনের ষষ্ঠ দিনে বিরোধী সাংসদরা লোকসভায় মূল্যবৃদ্ধি এবং মুদ্রাস্ফীতির ইস্যুতে বিক্ষোভ করে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান তোলেন। এর প্রেক্ষিতে স্পিকার ওম বিড়লা বলেন, ‘আমি সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি যাতে তাঁরা সংসদে প্ল্যাকার্ড আনা বন্ধ করেন। সরকার আলোচনার জন্য প্রস্তুত। যে সদস্যরা সংসদে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসবেন তাঁদের সংসদের কার্যক্রমে অংশ নিতে দেওয়া হবে না। এটি গণতন্ত্রের মন্দির, সংসদের মর্যাদা বজায় রাখা সদস্যদের দায়িত্ব।’ ওম বিড়লা আরও বলেন, ‘আপনারা (বিরোধী দল) আলোচনা করতে চাইলে আমি তার জন্য প্রস্তুত। সংসদ সদস্যরা যদি কেবল সংসদে প্ল্যাকার্ড দেখাতে চান তবে তাঁরা বিকেল ৩টার পরে সংসদের বাইরে তা করতে পারেন। দেশের মানুষ চায়, সংসদ চলুক।’
