ধর্মতলায় শুরু হয়ে গেল একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ। চারদিকে শুধু কালো মাথার ভিড়। কিছুক্ষণের মধ্যেই এসে পৌঁছবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাজির হয়ে গিয়েছেন অভিষেক। বক্তৃতা দিচ্ছেন দলের অন্যান্য নেতারা। আর সেখানেই দলের বর্ষীয়াণ সাংসদ সৌগত রায় বললেন, ‘মায়ের ভোগে যাবে বিজেপি, আগামী দিনে অন্তত ১০টা রাজ্যে ক্ষমতা বিস্তার করবে তৃণমূল’।
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষ বলেন, ‘অত্যন্ত আপ্লুত। দু’তিন দিন আগে জেলাগুলি থেকে সাধারণ মানুষ আসছেন। মানুষ দিদির বার্তার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। আমাদের কাছে আজকের দিনটা শহিদদের স্মরণ করার দিন। পাশাপাশি আজ দলীয় শক্তি প্রদর্শনেরও একটা প্ল্যাটফর্ম। আমরা মানুষকে বোঝাতে চাই যে তৃণমূল সবসময় তাদের পাশে রয়েছে’। একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে বক্তব্য রাখতে উঠে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে এত বড় সমাবেশ হয়নি’।
প্রতি বছরই কোনও না কোনও হেভিওয়েট একুশের মঞ্চে তৃণমূলে যোগদান করেন। বিগত কয়েক বছর ধরে এটাই রীতি হয়ে গিয়েছে। এবারের প্রশ্ন সেটা কে হবেন? সংখ্যাটা কি এক নাকি একাধিক? তারা কারা? রাজনীতির লোক, নাকি কোনো তারকা? উঠছে প্রশ্ন, যার উত্তরে এখনও মুখে কুলুপ তৃণমূল নেতৃত্বের।