জহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র নিয়ে মনমোহন সিংহের জমানাতেই দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। সম্প্রতি ফের সেই মামলা নিয়ে ‘অতিসক্রিয়’ হয়ে উঠেছে ইডি। তবে এই মামলায় তারা সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে জেরার জন্য সমন পাঠালেও ন্যাশনাল হেরাল্ডের শেয়ার হোল্ডারদের তালিকায় এই দুজনের নামই নেই। নাম নেই সোনিয়া-কন্যা প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি তেমনই।
শেয়ার হোল্ডারদের নামের তালিকাও তারা প্রকাশ করেছে। শেয়ার হোল্ডারদের মধ্যে অন্যতম প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (প্রয়াত) ইন্দিরা গান্ধী, ফিরোজ গান্ধী, বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত। শেয়ার হোল্ডারদের তালিকায় নাম রয়েছে রফি আহমেদ কিদওয়াই, পুরুষোত্তম দাস ট্যান্ডন, রজনী প্যাটেল, জিতেন্দ্র প্রসাদ, মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন কুমার বনশল। নাম রয়েছে প্রকাশ নারায়ন সাপ্রু, এস ভেঙ্কটিরমন, আবিদ হুসেন, ড. কেএন কাটজু, বিজয় দাদরা, মানিকমান টেগর, সৈয়দ সিবতাই রাজি, সুমন দুবে, শ্যাম পিত্রোদা, ওস্কার ফার্নান্ডেজ, মোতিলাল ভোরা, গুলাম নবি আজাদ, সুচেতা কৃপালিনী এবং দিল্লীর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের। শেয়ার হোল্ডারদের মধ্যে অন্যতম কেসোরাম কটন মিলস-ও।