আর কোন কোন রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলির বেসরকারিকরণ হবে? এই প্রশ্নই এখন আমজনতার মনে। রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি অর্থবর্ষের শেষেই ভারত পেট্রোলিয়ামের বেসরকারিকরণের পরিকল্পনা ছিল সরকারের।
শেয়ার বাজারে এলআইসি-র শোচনীয় দশার পর, এখন সেই পরিকল্পনা কিছুটা চাপে। যদিও শিপিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক বিইএমএল, ইঞ্জিনিয়ারিং কনসালটেন্সি ফার্ম পিডিআইএল এবং দেশের বৃহত্তম লৌহ আকরিক উৎপাদক এনএমডিসি-কর নাগারনার স্টিল প্ল্যান্ট বেসরকারিকরণের পরিকল্পনা চলছে।
মহামারীর কারণে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়েছে। তাই, এখন ফের রাষ্ট্রচালিত ব্যাঙ্ক এবং বিমা সংস্থাগুলির বেসরকারিকরণে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ডিপার্টমেন্ট অফ ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড পাবলিক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ইতিমধ্যেই অফার নিয়ে এগিয়েছে।
চলতি অর্থবর্ষে বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ৬৫,০০০ কোটি টাকা। মোট লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে, পাবলিক সেক্টর কোম্পানিগুলির সম্পদ বিক্রি করে ২৪,০৪৭ কোটি টাকা তোলা হয়েছে। হিন্দুস্তান জিঙ্ক এবং পারাদ্বীপ ফসফেটের অবশিষ্ট শেয়ার বিক্রি করলেই সরকার লক্ষ্যপূরণ করে ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।
Read : ৫১০ যুগলের গণবিবাহের অনুষ্ঠানে মমতা – আদিবাসী পোশাকে, ধামসা মাদলের তালে পা মেলালেন মুখ্যমন্ত্রী