এমএনএস প্রধান রাজ ঠাকরে ১২ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সরকারকে একটি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন লাউডস্পিকার সরানোর জন্য। ৩ মের মধ্যে মসজিদ থেকে লাউডস্পিকার খোলা না হলে এমএনএস কর্মীরা লাউডস্পিকারে হনুমান চালিসা বাজাবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তিনি। আর সেই থেকেই লাউডস্পিকার ব্যবহার করে আজান ও হনুমান চালিশা পাঠ নিয়ে বিতর্ক চলছে দেশে। এরই মধ্যে উত্তরপ্রদেশের পর এবার কর্ণাটকের বিজেপি সরকার জানিয়ে দিল যে রাজ্যে রাত ১০ টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত লাউডস্পিকার বাজানো যাবে না।
মঙ্গলবার কর্ণাটক সরকার জানিয়েছে, সরকারি অনুমোদন ছাড়া লাউডস্পিকার অথবা পাব্লিক অ্যাড্রেস ব্যবস্থা ব্যবহার করা যাবে না। সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে যে বন্ধ ঘর অর্থাৎ অডিটোরিয়াম, কনফারেন্স রুম, কমিউনিটি হল এবং ব্যাঙ্কোয়েট হল বাদে অন্য কোনও জায়গায় রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টার মধ্যে লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না। সার্কুলারটিতে সুপ্রিম কোর্টের আদেশের কথা বলা হয়েছে। এই আদেশে বলা আছে যে জনবহুল এলাকায় লাউডস্পিকারের শব্দের সীমার বিষয় বলা আছে।