২০১৯ সালের ২২ নভেম্বর কলকাতায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দিন-রাতের টেস্টে শেষ শতরান করেছিলেন কোহলি। তার পর থেকে তাঁর ব্যাটে শতরান আসেনি। বেশ কিছু ম্যাচে অর্ধশতরান করলেও তিন অঙ্কের সংখ্যায় পৌঁছতে পারেননি। তবে খুব তাড়াতাড়ি কোহলি বড় রান করবেন বলে আশাবাদী ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
২০১৯ সালের ২২ নভেম্বর কলকাতায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দিন-রাতের টেস্টে শেষ শতরান করেছিলেন কোহলি। তার পর থেকে তাঁর ব্যাটে শতরান আসেনি। বেশ কিছু ম্যাচে অর্ধশতরান করলেও তিন অঙ্কের সংখ্যায় পৌঁছতে পারেননি। তবে খুব তাড়াতাড়ি কোহলি বড় রান করবেন বলে আশাবাদী ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
সালটা ২০১৪। ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে নিজের ফর্ম খুঁজছেন বিরাট কোহলি। ১০ ম্যাচে মাত্র ১৩৪ রান। অফ স্টাম্পের বাইরের বলে তাঁকে বার বার আউট করছেন জেমস অ্যান্ডাসরন।
কেরিয়ারের সব থেকে খারাপ সময়ে নিজের আদর্শ সচিন তেন্ডুলকরের কাছে যান কোহলি। কোথায় তাঁর ভুল হচ্ছে, কী ভাবে খেলার উন্নতি হবে সেই বিষয়ে সচিনের পরামর্শ চান তিনি। কোহলিকে নিরাশ করেননি সচিন। দিয়েছিলেন পরামর্শ।
সেই সময়ের কথা মনে করতে গিয়ে সচিন বলেন, ‘‘সবার জীবনে এমন সময় আসে যখন কারও পরামর্শ খুব জরুরি হয়ে পড়ে। আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের আদর্শের পরামর্শ পেতে চাই।
আমিও পেয়েছি। সেটাই বিরাটকে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ২০১৪ সালে ও এসে আমার সঙ্গে বেশ খানিকটা সময় কাটিয়েছিল। কোথায় ওর ভুল হচ্ছে সেটা ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। আমি সব সময় চেষ্টা করি আমার অভিজ্ঞতা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার।’’
সচিনের সঙ্গে সময় কাটানোর পরে অবশ্য কোহলির খেলায় আমূল পরিবর্তন আসে। ২০১৪-১৫ মরসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে চার টেস্টে ৮৬.৫০ গড়ে ৬৯২ রান করেন কোহলি। তার পরের ইংল্যান্ড সফরে ৫৯.৩০ গড়ে ৫৯৩ রান করেন তিনি। সেখানে অন্য কোনও ব্যাটার ৩৫০ রানও করতে পারেননি।