সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে চার পুরনিগমের ভোট গণনা। প্রাথমিক ট্রেন্ডে যা দেখা যাচ্ছে, তাতে চার পুসভাতেই বিপুল জয় পাচ্ছে তৃণমূল। ধারেকাছে নেই, বিজেপি, বাম, কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই বিধাননগরে গণনাকেন্দ্রের সামনে উৎসব শুরু করে দিয়েছেম তৃণমূল কর্মীরা। প্রথমবারের মতো শিলিগুড়ি পুরসভাও দখল করতে চলেছে ঘাসফুল শিবির।
সকাল সওয়া দশটা পর্যন্ত বিধাননগরে ৪০টি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। একটিতে বামেরা এগিয়ে রয়েছে। মোট ওয়ার্ড ৪১টি। প্রাথমিক ট্রেন্ড আসার পরেই কৌতূহল, বিধাননগর কি তাহলে বিরোধী শূন্য হতে চলেছে? শিলিগুড়ির ৩১টি ওয়ার্ডে এগিয়ে রয়েছে শাসকদল। বাম ও বিজেপি একটি করে ওয়ার্ডে লিড করছে। পাশাপাশি শিলিগুড়ির ৬ নম্বর ওয়ার্ডে হেরে গিয়েছেন বর্ষীয়ান নেতা অশোক ভট্টাচার্য।
একদিকে যেমন বামেদের হাত থেকে শিলিগুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার লড়াই চালাচ্ছে শাসক দল তৃণমূল, একই সঙ্গে শিলিগুড়িতে ভাল ফলের আশায় ছিল বিজেপি-ও৷ কারণ বিধানসভা ভোটের ফল অনুযায়ীও শিলিগুড়ি পুর এলাকায় এগিয়ে ছিল বিজেপি৷ কিন্তু ফলাফল যেদিকে এগোচ্ছে, বিজেপির সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। এদিকে, শিলিগুড়ির ৩৩ নম্বর থেকে জিতেছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব।
অন্যদিকে আসানসোলে ৫৩টি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। একটিতে বিজেপি। সেটা জিতেন্দ্র তিওয়ারির স্ত্রী চৈতালি তিওয়ারি। চন্দননগরে ১৯টি ওয়ার্ডে তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে। সিপিএম এগিয়ে দুটি ওয়ার্ডে এগিয়ে।