‘আমাদের সমস্ত কৃষকরা আরও শক্তি পেলেন! তাঁদের দীর্ঘ এবং কঠিন সংগ্রাম, সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে তাঁদের দৃঢ়তা এবং সংকল্প দেখিয়েছে।’ কেন্দ্রের কৃষি বিল প্রত্যাহারে প্রতিক্রিয়া সর্বভারতীয় তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শুক্রবার গুরু নানকের জন্মদিনে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে বিতর্কিত তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
কেন্দ্রের নতুন তিনটি কৃষি বিল প্রত্যাহারের দাবি ওঠে সর্বত্র। এমনকী আইন বাতিলের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলা পর্যন্ত হয়েছে। শীর্ষ আদালত অবশ্য ওই তিনটি কৃষি আইন কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেছে। দেশজুড়ে চলা একটানা প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জেরে আজই তিনটি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি এদিন বলেন, ‘এই আইন আনার পিছনে আমাদের সত্ৎ উদ্দেশ্য ছিল। শুরু থেকেই কৃষকদের বোঝানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। তিনটি আইনকে স্বাগতও জানিয়েছিল একাধিক কৃষক সংগঠন। তবে দু’বছর ধরে সেই আইনের প্রয়োগ বন্ধ রাখা হয়েছিল। এবার তিনটি কৃষি আইনই প্রত্যাহার করে নেওয়া হল।’
গোটা দেশের কৃষকদের সম্মিলিত প্রতিবাদের জেরেই কেন্দ্র এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রীর কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণার পরপরই টুইটে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘আমাদের সমস্ত কৃষকরা আরও শক্তি পেলেন!তাঁদের দীর্ঘ এবং কঠিন সংগ্রাম, সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে তাঁদের দৃঢ়তা এবং সংকল্প দেখিয়েছে। গণতন্ত্রে ভিন্নমতের এটিই আসল শক্তি। আমি প্রত্যেক কৃষককে তাঁদের সাহসের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
দেশজুড়ে সাঁড়াশি প্রতিবাদের জেরে শেষমেশ পিছু হঠেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এদিন নতুন তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ গুরু নানকের জন্মদিনে বড়সড় এই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এদিন বলেন, ‘এই আইন আনার পিছনে আমাদের সত্ উদ্দেশ্য ছিল। শুরু থেকেই কৃষকদের বোঝানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। তিনটি আইনকে স্বাগতও জানিয়েছিল একাধিক কৃষক সংগঠন। তবে দু’বছর ধরে সেই আইনের প্রয়োগ বন্ধ রাখা হয়েছিল। এবার তিনটি কৃষি আইনই প্রত্যাহার করে নেওয়া হল।’