রোজভ্যালি মামলা নিয়ে এবার ফের সম্মুখসমরে দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সি। জোড়া এজেন্সির অসংখ্য মামলা থাকা সত্ত্বেও রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুর অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পাওয়া এবং জেলের বাইরে আসা নিয়ে এবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তথা ইডির বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল করল আরেক কেন্দ্রীয় এজেন্সি সিবিআই। সিবিআইয়ের কোনও মামলায় জামিন পাননি গৌতম কুণ্ডু। তা হলে কী ভাবে ইডির মামলায় দু’-দু’বার অন্তর্বর্তী জামিন পেয়ে জেল থেকে বেরোলেন রোজভ্যালি কর্ণধার? এই প্রশ্ন তুলে ভুবনেশ্বরের খুরদা কোর্টে পিটিশন দায়ের করেছে সিবিআই।
একজনের বিরুদ্ধে যদি একাধিক রাজ্যে বা একাধিক এজেন্সির মামলা থাকে এবং তিনি যদি জেলবন্দী থাকেন তাহলে একটি এজেন্সি থেকে জামিন পেলেও বাকিগুলোর জন্য জেলে থাকবেন। যতক্ষণ না সেগুলি থেকে রেহাই মিলছে। কয়েক মাস আগে সারদার এ রাজ্যের মামলাগুলো থেকে জামিন মিলেছিল দেবযানী মুখোপাধ্যায়ের। কিন্তু সুদীপ্ত সেনের এই ঘনিষ্ঠ কি জেলের বাইরে বের হতে পেরেছেন? কারণ আসামের অনেকগুলো মামলা এখনও ঝুলে রয়েছে। শুধু চিটফান্ড মামলা বলে নয়। হিংসা, নাশকতা যে কোনও মামলার ক্ষেত্রেই এটাই নিয়ম। সিবিআই আদালতের শুনানিতে এই উদাহরণই হাজির করবে বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।