আজ মহাষ্টমী। মণ্ডপে মণ্ডপে মাইকে চলছে স্তোত্রপাঠ৷ সাড়ম্বরে হচ্ছে দেবী বন্দনা। দিকে দিকে নেওয়া হচ্ছে পুষ্পাঞ্জলীর প্রস্তুতি।
আজই বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে কুমারী পুজোও হচ্ছে৷ দিকে দিকে দীপের আলোয় উমা বরণ চলছে। আর দু’দিন বাকি পুজোর। উত্সবের সুরে ভাসতে প্রস্তুত তিলোত্তমা৷
বেলুড় মঠে মহাষ্টমীর পুজোর অন্যতম আকর্ষণ কুমারি পুজো৷ বেলুড়ে প্রথম কুমারী পুজো চালু করেন স্বামী বিবেকানন্দ৷
১৯০১ সালে মা সারদার উপস্থিতিতে শঙ্খ, বাদ্য, অর্ঘ, বলয় ও বস্ত্রাদি সহযোগে ৯ জন কুমারীকে পুজো করেছিলেন তিনি৷ সেই থেকেই এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে পালন করে চলেছে বেলুড় মঠ কর্তৃপক্ষ৷
মহাষ্টমী ও মহানবমীর মিলন মুহূর্তে সন্ধিপুজো৷ রীতি মেনে বাড়ি ও বারোয়ারি পুজোয় সন্ধিপুজো হয়। এই পুজোয় দেবীকে দেখানো হয় চামুণ্ডা রূপে।
প্রতিমার উদ্দেশে অর্পণ করা হয় ১০৮টি পদ্ম ও ১০৮টি দীপ৷ কলকাতা থেকে কোচবিহার, মালদা থেকে মেদিনীপুর-সর্বত্রই সন্ধিপুজোর আচারে রীতি ও ঐতিহ্য অটুট৷