ভেঙে পড়া বাড়িটিকে আগেই বিপজ্জনক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। নোটিসও দেওয়া হয়েছিল। সেই নোটিস না ছিঁড়ে কলকাতা পুরসভার সতর্কতা শুনলে আহিরীটোলায় বাড়ি ভেঙে জখম হওয়ার ঘটনা ঘটতই না। এবার এমনই জানালেন পুরপ্রশাসক তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
বৃষ্টি মাথায় নিয়েই আহিরীটোলা স্ট্রিটের বিপর্যস্ত বাড়ি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ফিরহাদ। গিয়েছিলেন দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু এবং স্থানীয় বিধায়ক শশী পাঁজাও। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর ফিরহাদ বলেন, ‘ভেঙে পড়া বাড়িটিকে আগেই বিপজ্জনক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। নোটিসও দেওয়া হয়েছিল। সেই নোটিস ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। পুরসভার কর্মীরা বারবার বাসিন্দাদের বলেছেন। তবে তাঁরা উঠতে চাননি।’
বসবাসকারীরা নোটিস পাওয়ার পরই উঠে গেলে এমন বিপত্তি ঘটত না বলেই মনে করছেন ফিরহাদ হাকিম। বর্তমানে আহিরীটোলার ১০ নম্বর স্ট্রিটের ওই দোতলা বাড়িটিকে ভেঙে ফেলা হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি। ওই বাড়ির বসবাসকারীদের প্রাথমিকভাবে ত্রিপল দেওয়া হবে। পরে চাইলে পুনর্বাসনের বন্দোবস্ত করা হবে।