সামনেই ভবানীপুর উপনির্বাচন। আগামী ৩০শে সেপ্টেম্বর হতে চলা এই মেগা লড়াইকে কেন্দ্র করে উত্তেজনায় ফুটছে রাজনৈতিক ময়দান। এ কেন্দ্রে শাসক তৃণমূলের প্রার্থী খোদ মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বিরুদ্ধে প্ৰধান বিরোধী দল বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী তথা যুবনেত্রী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল। সিপিএমের প্রার্থী তরুণ আইনজীবী শ্রীজীব বিশ্বাস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় কার্যত নিশ্চিত হলেও ভবানীপুরে বিনা যুদ্ধে জমি ছাড়তে নারাজ বিরোধীরা। তাই মূলত ত্রিমুখী লড়াই হলেও বিজেপি-সিপিএমের বাইরে এই উপনির্বাচনী লড়াইয়ে আছেন আরও ৯ জন প্রার্থী।
ভবানীপুর উপনির্বাচনে তিন প্ৰধান রাজনৈতিক দলের বাইরে আরও ৯জন প্রার্থীর নাম থাকবে ইভিএমে। তাঁরা হলেন :
(১) নির্দল প্রার্থী মলয় গুহ রায়।বেহালা পর্ণশ্রীর বাসিন্দা মলয় গুহ রায়ের বয়স ৫৪ বছর।
(২) ভারতীয় ন্যায় অধিকার রক্ষা পার্টির প্রার্থী হিসেবে ভবানীপুর উপনির্বাচনে লড়ছেন স্বর্ণলতা সরকার। তপসিয়ার মহেন্দ্র রায় লেনের বাসিন্দা স্বর্ণলতাদেবীর বয়স ৪৫।
(৩) আরও এক নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভবানীপুর কেন্দ্রে লড়ছেন সুব্রত বসু। হরিদেবপুরের বাসিন্দা সুব্রতবাবুর বয়স ৬২।
(৪) বহুজন মহা পার্টির তরফে উপনির্বাচনে লড়ছেন মঙ্গল সরকার। হুগলী মাহেশের বাসিন্দা মঙ্গলবাবুর বয়স ৪১।
(৫) হিন্দুস্তানী আওয়ামি মোর্চার হয়ে ভবানীপুরে উপনির্বাচনে লড়ছেন শতদ্রু রায়। কসবার বাসিন্দা শতদ্রুর বয়স ৩৭ বছর।
(৬) ভবানীপুরে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন সাহিনা আহমেদ। ওয়াটগঞ্জের বাসিন্দার সাহিনার বয়স ৩৪ বছর।
(৭) নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন রুমা নন্দন। নীলগোপাল মিত্র লেনের বাসিন্দা রুমাদেবীর বয়স ৫১ বছর।
(৮) নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন চন্দ্রচূড় গোস্বামী। তিনিও নির্দল প্রার্থী। এম জি রোডের রবীন্দ্র আবাসনের বাসিন্দা চন্দ্রচূড়ের বয়স ৩২ বছর।
(৯) নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন আশরফ আলম। একবালপুরের বাসিন্দা আশরফ আলমের বয়স ৪০।