১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিন। সেই উপলক্ষে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে গেরুয়া শিবির। এর মধ্যে অন্যতম ওইদিন যত বেশি সম্ভব মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা শুক্রবারই জানিয়েছেন এহেন পরিকল্পনার কথা।
ঠিক কী জানিয়েছেন তিনি? দলের পরিকল্পনার কথা জানাতে গিয়ে প্রবীণ নেতা বলেন, বিজেপির বুথকর্মীরাও ওই দিন টিকাকরণের কাজে সাহায্য করবেন, যাতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষকে টিকা দেওয়া যায়। এজন্য ২ লক্ষ গ্রামের ৪ লক্ষ স্বেচ্ছাসেবী কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এযাবৎ ৪৩ দিনে ৬ লক্ষ ৮৮ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। শিগগিরি সংখ্যাটা ৮ লক্ষ পেরবে।
বিজেপির সর্বভারতীয় সম্পাদক তরুণ চুঘ এপ্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘৪৩ দিন আগে সমস্তটাই পরিকল্পনা করে নেওয়া হয়েছিল। যত বেশি সংখ্যক গ্রামে গিয়ে যত বেশি সম্ভব স্বেচ্ছাসেবীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে’।
এমনিতে দেশে টিকাকরণের গতি বেড়েছে অনেকটাই। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে নয়া নজির গড়ার এই পরিকল্পনা। বিরোধীরা অবশ্য এই পরিকল্পনাকে কটাক্ষ করেছে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, বিরোধী শিবিরের একাংশের প্রশ্ন, কেন রেকর্ড গড়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট দিনের কথাই ভাবা হচ্ছে? এই বিপুল জনসংখ্যার দেশে এই ধরনের নজির গড়ার জন্য কেন আরও আগেই এমন লক্ষ্য রাখা হচ্ছে না? এক বিরোধী নেতা প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে কি ওই দিনটির কথা ভেবে টিকা আগাম মজুত করে রাখা হচ্ছে?
মোদীর জন্মদিনে রেকর্ড টিকাকরণ করতে ভ্যাকসিন মজুত করছে বিজেপি – বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধীদের
১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিন। সেই উপলক্ষে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে গেরুয়া শিবির। এর মধ্যে অন্যতম ওইদিন যত বেশি সম্ভব মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা শুক্রবারই জানিয়েছেন এহেন পরিকল্পনার কথা।
ঠিক কী জানিয়েছেন তিনি? দলের পরিকল্পনার কথা জানাতে গিয়ে প্রবীণ নেতা বলেন, বিজেপির বুথকর্মীরাও ওই দিন টিকাকরণের কাজে সাহায্য করবেন, যাতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষকে টিকা দেওয়া যায়। এজন্য ২ লক্ষ গ্রামের ৪ লক্ষ স্বেচ্ছাসেবী কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এযাবৎ ৪৩ দিনে ৬ লক্ষ ৮৮ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। শিগগিরি সংখ্যাটা ৮ লক্ষ পেরবে।
বিজেপির সর্বভারতীয় সম্পাদক তরুণ চুঘ এপ্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘৪৩ দিন আগে সমস্তটাই পরিকল্পনা করে নেওয়া হয়েছিল। যত বেশি সংখ্যক গ্রামে গিয়ে যত বেশি সম্ভব স্বেচ্ছাসেবীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে’।
এমনিতে দেশে টিকাকরণের গতি বেড়েছে অনেকটাই। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে নয়া নজির গড়ার এই পরিকল্পনা। বিরোধীরা অবশ্য এই পরিকল্পনাকে কটাক্ষ করেছে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, বিরোধী শিবিরের একাংশের প্রশ্ন, কেন রেকর্ড গড়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট দিনের কথাই ভাবা হচ্ছে? এই বিপুল জনসংখ্যার দেশে এই ধরনের নজির গড়ার জন্য কেন আরও আগেই এমন লক্ষ্য রাখা হচ্ছে না? এক বিরোধী নেতা প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে কি ওই দিনটির কথা ভেবে টিকা আগাম মজুত করে রাখা হচ্ছে?