শনিবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ত্রিপুরাতেও চলছে প্রস্তুতি। এদিন ত্রিপুরাতেই ফের আক্রান্ত তৃণমূল কংগ্রেস। বাঁধারঘাটে সবুজ বিগ্রেডকে হামলার অভিযোগ। গতকাল আগরতলায় উত্তপ্ত হয়েছিল পরিস্থিতি। তৃণমূলকে আক্রমণ করার অভিযোগ উঠেছিল এভিবিপি-র বিরুদ্ধে।
কুণাল ঘোষ বলেন, ”তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মিছিলের আয়োজন যখন চলছে সেই কর্মসূচি বানচাল করতে দিতে হামলা চালিয়েছেন বিজেপির গুণ্ডারা। বাঁধারহাটে যোগদান মেলা ছিল। বিজেপির দুষ্কৃতীরা বাড়ি ভাঙচুরও করেছে। ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছি শান্তনু সেন, কুণাল ঘোষ-সহ তৃণমূলের নেতৃত্বরা। পুলিসি নিরাপত্তার বিরুদ্ধে সশস্ত্র গুণ্ডারা হামলা করতে সেই জায়গায় আমরা পৌঁছবই।”
সূত্রের খবর, শনিবার ভার্চুয়াল ভাষণে ২০২৪-এর টার্গেট বেধে দেওয়ার পাশাপাশি, সরাসরি ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন তিনি। যেহেতু ২০২৩-এ ত্রিপুরা জয় তৃণমূলের লক্ষ্য, তাই এবার ত্রিপুরার ছাত্রদের উদ্দেশ্যেও বিশেষ বার্তা দিতে পারেন তিনি।
গতকালই আগরতলায় দলের নেত্রী সোলাঙ্কি সেনগুপ্তকে মারধর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের তির এবিভিপি-র দিকে। দাবি, পুলিসের সামনেই তাঁদের মারধর করা হয়। শুক্রবার তৃণমূলের ছাত্র শাখা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে প্রচার চালাচ্ছিল আগরতলার মহারাজা বীর বিক্রম কলেজে। সেখানেই এবিভিপি-র সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়।