এন্ডেমিক অর্থাৎ স্থায়ী আঞ্চলিক রোগ। এই পর্যায়ে ভাইরাসের ঘাতক শক্তি অনেক কম থাকে। সংক্রমণের হারও থাকে নামমাত্র। আবার রোগটা একেবারে নির্মূল হয়েও যায় না। এন্ডেমিক পর্যায়ে কোনও ঘাতক ভাইরাসের সঙ্গে কোনও বিশেষ এলাকার মানুষ থাকতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। রোগ রোগের মতো থাকে, আর নিত্যদিনের জীবনযাপনও চলতে থাকে একইভাবে।
এদিকে সেপ্টেম্বরেই চলে আসতে পারে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ, তা নিয়ে ইতিমধ্যে নানা প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। সরকার, প্রশাসনের তরফে বারবার সতর্ক করা হচ্ছে করোনাকে হালকাভাবে নিলে হবে না। তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। এদিন তা নিয়ে হু-এর প্রধান বিজ্ঞানী বলেন, এখনই প্যানিক করার দরকার নেই।
তিনি বলেন, ভারতের যে জনসংখ্যা, তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেশের এক এক প্রান্তে এক এক রকম। তাই করোনা এখানে সে পর্যায়ে ঢুকে পড়ছে যেখানে রোগ স্থায়ী হবে। ভাইরাসকে নিয়েই এগিয়ে চলতে হবে। তা নির্মূল হবে না। কখনও কখনও কোথাও কোথাও রোগের প্রকোপ বাড়বে, কোথাও আবার কমবে, এভাবেই চলতে থাকে। ভারতের জনসাধারণ কোভিডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলেছে বলেই মত হু-এর বিজ্ঞানীর।