আপদে বিপদে রাতবিরেতে যাত্রীদের সঙ্গী ছিল সে। এখন সময় বৃদ্ধকে বিদায় আর নতুনকে স্বাগত জানানোর। রাজ্যের গর্ব ছিল সে। তিন দশক ধরে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পরিষেবা দিয়ে আসার পর এবার তাকেই বলতে হচ্ছে আলবিদা। হ্যাঁ, ৩৭ বছর পর কলকাতা মেট্রো সমস্ত নন-এসি রেক তুলে নিচ্ছে। রাজ্যের গর্ব ছিল সে। তিন দশক ধরে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পরিষেবা দিয়ে আসার পর এবার তাকেই বলতে হচ্ছে আলবিদা। হ্যাঁ, ৩৭ বছর পর কলকাতা মেট্রো সমস্ত নন-এসি রেক তুলে নিচ্ছে।
আগামী দিনে এসি মেট্রো ধরার জন্য আর নন এসি মেট্রো ছাড়তে হবে না। আর পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিটি রেকই হতে চলেছে এসি রেক। যাত্রীদের মুক্তি বটে, তবে দীর্ঘকালের গাঁটছড়া ছিঁড়ে যাচ্ছে, নিত্যযাত্রার সওয়ারির ঠাঁই হবে মিউজিয়ামে, একথায় দীর্ঘশ্বাসও ফেলছেন মেট্রোপ্রেমী কলকাতাবাসী। আগামী দিনে এসি মেট্রো ধরার জন্য আর নন এসি মেট্রো ছাড়তে হবে না। আর পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিটি রেকই হতে চলেছে এসি রেক।
যাত্রীদের মুক্তি বটে, তবে দীর্ঘকালের গাঁটছড়া ছিঁড়ে যাচ্ছে, নিত্যযাত্রার সওয়ারির ঠাঁই হবে মিউজিয়ামে, একথায় দীর্ঘশ্বাসও ফেলছেন মেট্রোপ্রেমী কলকাতাবাসী। মেট্রোর আধিকারিকদের কথায়, এখন ২২টি এসি রেকের মাধ্যমে মেট্রো পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। নন এসি রেকের বিদায় মানে এই ২২টি রেকই হবে বাতানুকূল। অর্থাৎ ভাড়া দিয়ে কেন নন এসি মেট্রোতে চড়ব, এই যুক্তি আর দিতে হবে না যাত্রীদের।
মেট্রোর আধিকারিকদের কথায়, এখন ২২টি এসি রেকের মাধ্যমে মেট্রো পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। নন এসি রেকের বিদায় মানে এই ২২টি রেকই হবে বাতানুকূল। অর্থাৎ ভাড়া দিয়ে কেন নন এসি মেট্রোতে চড়ব, এই যুক্তি আর দিতে হবে না যাত্রীদের। ২০১৯ সাল থেকেই নন এসি রেক একে একে সরাতে শুরু করে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। বিকল্প হিসেবে সে সময়েই চিন থেকে ১৪ টি ডালিয়ান সংস্থার এসি রেক আসে কলকাতায়। সেই রেকের অনেকগুলিই এখন ট্রায়ালে রয়েছে।
২০১৯ সাল থেকেই নন এসি রেক একে একে সরাতে শুরু করে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। বিকল্প হিসেবে সে সময়েই চিন থেকে ১৪ টি ডালিয়ান সংস্থার এসি রেক আসে কলকাতায়। সেই রেকের অনেকগুলিই এখন ট্রায়ালে রয়েছে। ১৯৮৪ সালে চালু হওয়া কলকাতা মেট্রো ভারতের প্রথম মেট্রো রেল পরিষেবা। শেষবার দক্ষিণেশ্বর নোয়াপাড়া রুটে ব্যবহৃত হয়েছিল নন এসি রেক। প্রথম রেকটি ইতিমধ্যেই ঠাঁই পেয়েছে মিউজিয়ামে। ১৯৮৪ সালে চালু হওয়া কলকাতা মেট্রো ভারতের প্রথম মেট্রো রেল পরিষেবা। শেষবার দক্ষিণেশ্বর নোয়াপাড়া রুটে ব্যবহৃত হয়েছিল নন এসি রেক। প্রথম রেকটি ইতিমধ্যেই ঠাঁই পেয়েছে মিউজিয়ামে।